Skip to main content

আদেশ ২৬ সাক্ষীদের পরীক্ষা করতে কমিশন

Order 26 Commission for Examining Witnesses

আদেশ ২৬ সাক্ষীদের পরীক্ষা করতে কমিশন

আদেশ ২৬ বিধি ১ যেসব ক্ষেত্রে আদালত সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে

আদালতের এখতিয়ারভুক্ত এলাকায় বসবাসকারী কোন লােক এই আইনের অধীনে আদালতে হাজির হওয়া হতে অব্যাহতি প্রাপ্ত হয়ে থাকলে বা অসুস্থতা বা দৌর্বল্যের কারণে এটাতে হাজির হতে অক্ষম হলে আদালত প্রশ্নাবলির দ্বারা বা অন্যভাবে উক্ত লােকের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য যে কোন আদালত যেকোন মামলায় কমিশন প্রেরণ করতে পারবেন।

আদেশ ২৬ বিধি ১ বিধির বিশ্লেষণ

কমিশন নিয়ােগ আদেশ- ২৬, ধারা ৭৫-৭৬।

কমিশন নিয়ােগঃ ধারা ৭৫

আদালত নিম্নবর্ণিত ৪টি কারনে কমিশন নিয়ােগ দিতে পারে

১। কোন ব্যক্তিকে পরীক্ষা করার জন্য

২। স্থানীয় তদন্ত অনুষ্ঠানের জন্য।

৩। হিসাব পরীক্ষা ও সমন্বয় করার জন্য।

৪। বাটোয়ারা করার জন্য।

> বাংলাদেশের বাইরে বসবাসকারী সাক্ষীর পরীক্ষা করার জন্য কমিশন প্রেরণ না করে আদালত অনুরােধপত্র (Letter of Request) প্রেরণ করতে পারেন। [ধারা ৭৬, বিধি-৫, আদেশ-২৬]

> আদালত নিজে বা মামলার কোন পক্ষ এফিডেভিট যােগে আবেদন করলে কমিশন নিয়ােগ করতে পারেন। [বিধি- ২, আদেশ ২৬]

কখন সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহনের জন্য কমিশন প্রেরণ করা হতে পারে ও বিধি-১, আদেশ-২৬

১। আদালতে হাজির হওয়া থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত হলে।

২। অসুস্থতা বা দুর্বলতার কারনে হাজির হতে অক্ষম হলে।

যে ব্যক্তিদের পরীক্ষা বা জবানবন্দি গ্রহনের জন্য কমিশন প্রেরণ করা হয়। বিধি ৪, আদেশ-২৬

১। আদালতের স্থানীয় সীমানার বাইরে বসবাস করলে।

২। আদালতের কোন ব্যক্তির পরীক্ষা করার তারিখের আগে সে ব্যক্তি উক্ত আদালতের এখতিয়ারভুক্ত এলাকা পরিত্যাগ করার উপক্রম করলে।

৩। রাষ্ট্ৰীয় চাকরিতে কোন ব্যক্তি, আদলতের শর্তে যে ব্যক্তি জনসেবার ক্ষতি ছাড়া হাজির হতে পারবে না। সেরুপ ব্যক্তিদের জবানবন্দি গ্রহনের জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে।

জবানবন্দি কখন সাক্ষ্য হিসেবে পাঠ করা যাবে- বিধি-৮, আদেশ-২৬

যে ব্যক্তি সাক্ষ্য দিয়েছিল সে ব্যক্তি আদালতের এখতিয়ারের বহির্ভূত না হলে বা সে মৃত বা অসুস্থতা বা দৌর্বল্যতার কারনে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে সাক্ষ্যদানে অসমর্থ বা আদালতে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত বা সে প্রজাতন্ত্রের চাকরিজীবী হওয়ায় আদালতের মতে জনসেবার ক্ষতি ছাড়া হাজির হতে পারে না, সেক্ষেত্রে কমিশন কর্তৃক গ্রহণকৃত জবানবন্দি অপরপক্ষের সম্মতিতে সাক্ষ্য হিসেবে পাঠ করা যেতে পারে। বিধি ৮ক আদেশ-২৬]

স্থানীয় তদন্তের জন্য কমিশন নিয়ােগ। বিধি ৯, আদেশ-২৬

১। মামলার বিরােধীয় কোন বিষয় ব্যাখ্যা করার জন্য।

২। কোন সম্পত্তির

ক) বাজারদর

ক) অন্তবর্তীকালীন মুনাফা

গ) ক্ষতিপূরণের টাকা

ঘ) বাৎসরিক প্রকৃত মুনাফা নির্ণয় করার জন্য।

কমিশন নিয়ােগের আবেদন। বিধি-২, আদেশ-২৬

(১) আদালত (Own motion)

(২) মামলার পক্ষ

(৩) যার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে।

স্থানীয় তদন্তের প্রতিবেদন জমা দানের সময়সীমা

আদালত কর্তৃক নির্ধারিত ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় তদন্তের প্রতিবেদন জমা দিতে হবে। [বিধি-৯, আদেশ-২৬]

বিধি ১১, আদেশ ২৬

হিসাব পরীক্ষা বা সমন্বয় করার জন্য আদালত কমিশন নিয়ােগ দিতে পারেন। 

স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য কমিশন, বিধি ১৩, আদেশ- ২৬

আদালত স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ার জন্য প্রাথমিক ডিক্রী দিলে, সেক্ষেত্রে বিষয়টি ৫৪ ধারা মতে না হলে বন্টন বা পৃথকীকরনের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারেন।

আদেশ ২৬ বিধি ২ কমিশনের জন্য আদেশ

আদালত স্বেচ্ছা প্রণােদিত হয়ে বা মামলার কোন পক্ষের বা যার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে সে সাক্ষীর শপথপত্র সমর্থিত বা অন্যভাবে কোন আবেদনক্রমে আদালত কোন সাক্ষীর কমিশন প্রেরণ করার আদেশ প্রদান করতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ৩ আদালতের এখতিয়ারে সাক্ষী বসবাস করলে

আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার ভিতর বসবাসকারী কোন লােকের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে হলে আদালত যাকে কমিশন সম্পাদন করতে যথাযথ মনে করেন, সেরূপ কোন লােক বরাবর তা প্রেরণ করা যেতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ৪ যে লােকদের পরীক্ষা করার জন্য কমিশন পাঠানাে যায়

১) যেকোন আদালত যেকোন মামলায়

ক) তার এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার বাহিরে বসবাসরত কোন লােকের;

খ) আদালতের কোন লােকের পরীক্ষা করার তারিখের আগে সে লােক অনুরূপ এখতিয়ারভুক্ত এলাকা পরিত্যাগের উপক্রম করলে;

গ) রাষ্ট্রীয় চাকরিরত কোন লােক আদালতের মতে যে লােক জনসেবার ক্ষতি ছাড়া হাজির হতে পারবে না সেরূপ লােকদেরপরীক্ষা করার জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে।

(২) যে আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমায় ঐ ব্যক্তি বসবাস করে, হাইকোর্ট বিভাগ ব্যতীত ঐ আদালতে অথবা প্রেরণকারী আদালত নিয়ােগ করতে পারে এরূপ কোন উকিল বরাবরে বা অন্য কোন ব্যক্তি বরাবরে অনুরূপ কমিশন প্রেরণ করা যেতে পারে।

(৩) এ বিধির আওতায় কোন কমিশন প্রেরণকালে আদালত কমিশন উহার নিকট অথবা অন্য কোন অধস্তন আদালতের ফেরত দেয়া যাবে কিনা তৎমর্মে নির্দেশ দিবে।

আদেশ ২৬ বিধি ৫ বাংলাদেশে বসবাসকারী নয় এরূপ সাক্ষীর পরীক্ষা করতে কমিশন বা অনুরােধ প্রেরণ

যেক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নয় এরূপ বসবাসকারী কোন লােককে পরীক্ষা করতে কমিশন প্রেরণের জন্য যেখানে দরখাস্ত করা হয়েছে সে আদালত যেক্ষেত্রে এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, উক্ত লােকের সাক্ষ্যের দরকার রয়েছে সেক্ষেত্রে আদালত অনুরূপ কমিশন বা অনুরােধপত্র প্রেরণ করতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ৬ কমিশন অনুযায়ী আদালতকে সাক্ষী পরীক্ষা করতে হয়

প্রত্যেক আদালত কোন লােককে পরীক্ষা করার জন্য কমিশন পেয়ে সে অনুযায়ী তার সাক্ষ্য গ্রহণ করবে বা করাবে।

আদেশ ২৬ বিধি ৭ সাক্ষীর জবানবন্দীসহ কমিশন ফেরত

যেক্ষেত্রে কোন কমিশন যথারীতি সম্পাদিত হয়েছে সেক্ষেত্রে তদানুসারে গৃহীত প্রমাণাদিসহ তা প্রেরণকারী আদালতের কাছে ফেরত পাঠাবে, যেক্ষেত্রে কমিশন প্রেরণকারী আদেশের অনুরূপ নির্দেশিত হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে উক্ত আদেশের শর্ত অনুযায়ী কমিশন ফেরত দিতে হবে; এবং কমিশন এবং তার ফেরত প্রতিবেদন এবং তদধীনে গৃহীত প্রমাণাদি (পরবর্তী বিধির বিধান সাপেক্ষে) মামলা নথির অংশ হিসেবে গঠিত হবে।

আদেশ ২৬ বিধি ৮ জবানবন্দী কখন সাক্ষ্য হিসেবে পাঠ করা যেতে পারে

কোন কমিশন অনুযায়ী গৃহীত সাক্ষ্য কোন মামলায় যে পক্ষের বিরুদ্ধে তা দেয়া হয়, তার সম্মতি ছাড়া সাক্ষ্য হিসেবে পাঠ করা যাবে না, যদি না

ক) যে লােক সাক্ষ্য দিয়েছিল সে লােক আদালতের এখতিয়ারের বহির্ভূত না হলে বা সে মৃত বা অসুস্থতা বা দৌর্বল্যতার কারণে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে সাক্ষ্যদানে অসমর্থ বা আদালতে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত বা সে প্রজাতন্ত্রের চাকরিজীবী হওয়ায় আদালতের মতে জনসেবার ক্ষতি ছাড়া হাজির হতে পারে না; কিংবা

খ) আদালত তার ঐচ্ছিক ক্ষমতায় 

(ক) দফায় বর্ণিত অবস্থার যে কোনটির প্রমাণ পরিত্যাগ করে এবং যে কারণে উক্ত সাক্ষ্য কমিশন যােগে গৃহীত হয়েছিল তা তা পাঠের সময় বিদ্যমান না থাকার প্রমাণ সত্ত্বেও কোন লােকের সাক্ষ্য মামলায় প্রমাণ হিসেবে পাঠ করার ক্ষমতা প্রদান করবে।

স্থানীয় তদন্তের জন্য কমিশন

আদেশ ২৬ বিধি ৯ স্থানীয় তদন্ত করতে কমিশন

কোন মামলায় বিরােধীয় কোন বিষয় ব্যাখ্যা করা বা কোন সম্পত্তির বাজার দর বা ওয়াশীলাতের বা কোন অন্তর্বর্তীকালীন মুনাফা বা ক্ষতিপূরণের টাকা বা বাৎসরিক প্রকৃত মুনাফা নির্ণয় করার উদ্দেশ্যে আদালত স্থানীয় তদন্ত প্রয়ােজন বা সঠিক মনে করলে আদালত যাকে যথাযথ মনে করবেন সে লােকের কাছে কমিশন পাঠিয়ে বিষয়টি সম্পর্কে অনুরূপ তদন্ত করতে এবং আদালত দ্বারা নির্ধারিত অনধিক তিন মাস সময়ের ভিতর তার উপর প্রতিবেদন প্রদান করতে নির্দেশ দিতে পারেন। তবে শর্ত হল যে, আদালত কমিশনারের আবেদনক্রমে এবং যথেষ্ট কারণ দর্শানাে হলে সময় বাড়াতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ৯ বিধির বিশ্লেষণ

সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন প্রেরণ

দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর আদেশ-২৬ এর বিধি-৯ এ সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন সম্পর্কে বিধান রাখা হয়েছে। উক্ত বিধিতে বলা হয়েছে যে, কোন মামলায় বিরােধীয় কোন বিষয় ব্যাখ্যা করা বা কোন সম্পত্তির বাজার দর বা ওয়াশীলাতের বা কোন অন্তবর্তীকালীন মুনাফা বা ক্ষতিপূরণের টাকা বা বাৎসরিক প্রকৃত মুনাফা নির্ণয় করার উদ্দেশ্যে আদালত স্থানীয় তদন্ত আবশ্যক বা সঠিক মনে করলে আদালত যাকে উপযুক্ত মনে করবেন সে ব্যক্তির নিকট কমিশন পাঠাইয়া বিষয়টি সম্পর্কে অনুরূপ তদন্ত করতে এবং আদালত কর্তৃক নির্ধারিত অনধিক তিন মাস সময়ের মধ্যে উহার উপর প্রতিবেদন প্রদান করতে নির্দেশ দিতে পারেন। তবে আদালত কমিশনারের আবেদনক্রমে এবং যথেষ্ট কারণ দর্শানাে হলে সময় বাড়াইতে পারে। যেক্ষেত্রে কোন একটি বিষয়ে তদন্তের জন্য দুইবার কমিশন ইস্যু করা হয়েছে সেক্ষেত্রে আদালত তৃতীয়বার কমিশন ইস্যু করতে গ্রাহ্য করতে পারবে না।

আদেশ ২৬ বিধি ১০ কমিশনারের কর্মপদ্ধতি

১) কমিশনার দরকারি বিবেচনা করেন এরূপভাবে সে স্থানীয় তদন্তের পর এবং তার গৃহীত প্রমাণাদিকে লিখিত রূপ দেয়ার পর উক্ত প্রমাণাদির সঙ্গে তার স্বাক্ষরযুক্ত একটি লিখিত প্রতিবেদন আদালতে পেশ করবে ।

২) প্রতিবেদন এবং জবানবন্দী মামলায় সাক্ষ্য হিসেবে গৃহীত

 কমিশনার ব্যক্তিগত ভাবে পরীক্ষিত হতে পারেন

কমিশনারের প্রতিবেদন এবং তদ্বারা গৃহীত প্রমাণাদি (কিন্তু প্রতিবেদন ছাড়া সাক্ষ্য নয়) মামলার প্রমাণ এবং নথির অংশ হিসেবে পরিগণিত হবে; কিন্তু আদালত বা আদালতের অনুমতিক্রমে মামলার পক্ষসমূহের কোন পক্ষ কমিশনারকে প্রকাশ্য আদালতে ব্যক্তিগতভাবে তার কাছে অর্পিত হয়েছিল বা তার প্রতিবেদনে বর্ণিত হয়েছে এমন সব বিষয় সম্পর্কে বা তার প্রতিবেদন সম্পর্কে বা যে পদ্ধতিতে তিনি তদন্ত করেছেন, তা সম্পর্কে পরীক্ষা করতে পারে।

৩) যেক্ষেত্রে আদালত কমিশনারের কর্মধারা সম্পর্কে কোন কারণে অসৎ হন, সেক্ষেত্রে আদালত যেরূপ যথাযথ মনে করে সেরূপ পুনরায় তদন্তের নির্দেশ প্রদান করতে পারে।

হিসাব পরীক্ষা করার জন্য কমিশন

আদেশ ২৬ বিধি ১১ হিসাব পরীক্ষা বা সমন্বয় করার জন্য কমিশন

কোন মামলায় হিসাব পরীক্ষা বা সমন্বয়নের দরকার হলে আদালত যাকে যথাযথ মনে করেন তার কাছে কমিশন প্রেরণ করে উক্ত পরীক্ষা বা সমন্বয়নের নির্দেশ প্রদান করতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ১২ আদালত কমিশনার বরাবর দরকারি নির্দেশ দিবে

১) কর্মধারার যে অংশ এবং যেসব নির্দেশাবলি দরকারি বলে প্রতীয়মান হবে, আদালত সেগুলি কমিশনারকে সরবরাহ করবে এবং কমিশনারকে কেবল তার তদন্ত কার্যের কর্মবিবরণী আদালতে প্রেরণ করতে হবে বা তার পরীক্ষার জন্য তার কাছে প্রেরিত বিষয় সম্পর্কে নিজের অভিমত সম্বলিত প্রতিবেদনও জ্ঞাপন করতে হবে যা নির্দেশাবলিতে তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে।

২) কর্মক্রম ও প্রতিবেদন প্রমাণ হিসেবে গণ্য, আদালত পুনঃ তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে ও কমিশনারের কর্মধারা এবং প্রতিবেদন (যদি কোন মামলায় সাক্ষ্য হিসেবে গণ্য হবে, কিন্তু যেক্ষেত্রে তা সম্পর্কে আদালতের কাছে সন্তোষজনক না হওয়ার কারণ থাকে, সেক্ষেত্রে আদালত এর বিবেচনা মত দরকারি পুনরায় তদন্ত কর্ম করার নির্দেশ দিতে পারে।

বাটোয়ারা করতে কমিশন

আদেশ ২৬ বিধি ১৩ স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য কমিশন

যেক্ষেত্রে বাটোয়ারার জন্য প্রাথমিক ডিক্রী প্রদত্ত হয়েছে সেক্ষেত্রে বিষয়টি ৫৪ ধারার বিধান না হলে, আদালত যে লােককে যথাযথ মনে করবেন তার কাছে উক্ত ডিক্রীতে ঘােষিত স্বত্ত্ব অনুযায়ী বন্টন বা পৃথকীকরণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ১৪ কমিশনের কর্মপদ্ধতি

১) কমিশনের দরকার হতে পারে এরূপ তদন্ত সম্পন্নের পর, যে আদেশের অধীনে কমিশন প্রেরিত হয়েছিল, সে আদেশে নির্দেশিত অংশ অনুপাতের সম্পত্তিটি বিভাগ করবেন এবং উক্ত অংশগুলি পক্ষগণের ভিতর বন্টন করবে এবং যদি উপরিউক্ত আদেশ দ্বারা ক্ষমতাবান হয়ে থাকে তা হলে বিভিন্ন অংশের মূল্য সমান করার জন্য যে টাকা পরিশােধ করতে হবে তা বিনিময় করতে পারে।
২) কমিশনার অতঃপর একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন এবং অনুস্বাক্ষর করবে বা কমিশনারগণ (একাধিক লােকের কাছে কমিশন প্রেরিত হয়ে থাকলে এবং তারা একমত হতে না পারিলে) প্রত্যেক পক্ষের অংশ নির্দেশ করে এবং (যদি উক্ত আদেশ দ্বারা নির্দেশিত হয়ে থাকলে) প্রত্যেক অংশের পরিমাণ ও চৌহদ্দি আলাদাপূর্বক ভিন্ন প্রতিবেদন গুলাে প্রণয়ন এবং অনুস্বাক্ষর করবে। অনুরূপ প্রতিবেদন বা প্রতিবেদনগুলাে কমিশনের সঙ্গে সংযুক্ত করে আদালত দ্বারা নির্ধারিত অনুর্ধ তিন মাস সময়ের ভিতর আদালতে প্রেরীত হবে; এবং উক্ত প্রতিবেদন বা প্রতিবেদন সম্পর্কে কোন পক্ষ কোন আপত্তি উত্থাপন করলে তা শুনানীর পরে আদালত তা বহাল, পরিবর্তন বা রদ করতে পারে। তবে শর্ত হল যে, আদালত কমিশনারের আবেদনক্রমে এবং পর্যাপ্ত কারণ দর্শানাে হলে সময় বাড়াতে পারে।
৩) যেক্ষেত্রে আদালত প্রতিবেদন বা প্রতিবেদনগুলাে বহাল বা পরিবর্তন করেন, সেক্ষেত্রে বহাল বা পরিবর্তন প্রতিবেদন অনুযায়ী আদালত একটি ডিক্রী দিবে, কিন্তু আদালত যদি কমিশনের প্রতিবেদন বা প্রতিবেদনগুলাে রহিত করেন তা হলে আদালত নুতন কমিশন পাঠাবে বা যথাযথ অপর কোন আদেশ প্রদান করবে।

সাধারণ বিধানাবলি

আদেশ ২৬ বিধি ১৫ কমিশনের খরচাদি আদালতে জমা দিতে হবে

এই আদেশের অধীনে কোন কমিশন প্রেরণের আগে যে পক্ষের অনুরােধ বা যে পক্ষের হিতার্থে কমিশন প্রেরিত হবে আদালত সে পক্ষকে তার বিবেচনা মত যুক্তিসম্মত মনে করা হয় এরূপ অংক (যদি কোন) কমিশনের খরচাদির জন্য নির্ধারিত সময়ের ভিতর আদালতে জমা দিতে নির্দেশ প্রদান করতে পারে।
আদেশ ২৬ বিধি ১৬ কমিশনারদের ক্ষমতা
এই আদেশের অধীনে নিযুক্ত কোন কমিশনার নিয়ােগের আদেশে ভিন্ন প্রকার নির্দেশ না থাকলে যে কোন কমিশনার-
ক) পক্ষগণের স্বয়ং এবং তারা বা তাদের যে কেউ হাজির হওয়া কোন সাক্ষীর এবং বর্ণিত বিষয়ে অপর কোন লােকের সাক্ষ্য প্রদানের জন্য তলব করা কমিশনার যথাযথ মনে করলে তার সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারেন;
খ) তদন্তের বিষয় সংশ্লিষ্ট দলিলাদি এবং অন্যান্য জিনিস তলব করতে ও পরীক্ষা করতে পারেন;
গ) আদেশে বর্ণিত কোন জমিতে বা গৃহে যে কোন যুক্তিসঙ্গত সময়ে প্রবেশ করতে পারবে।

আদেশ ২৬ বিধি ১৬ বিধির বিশ্লেষণ

কমিশনারের ক্ষমতা

কমিশনারের ক্ষমতা সম্পর্কে দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর আদেশ-২৬ এর বিধি-১৬ এ বিধান রাখা হয়েছে। উক্ত বিধি অনুযায়ী কমিশনার নিম্নোক্ত বিষয়ে ক্ষমতা থাকবে-
(ক) পক্ষগণের স্বয়ং এবং তারা বা তাদের যে কেউ উপস্থিত হওয়া কোন সাক্ষীর এবং উল্লেখিত বিষয়ে অন্য কোন ব্যক্তির সাক্ষ্য প্রদানের জন্য তলব করা কমিশনার উপযুক্ত মনে করলে তার সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারেন;
(খ) তদন্তের বিষয় সংশ্লিষ্ট দলিলাদি এবং অন্যান্য জিনিস তলব করতে ও পরীক্ষা করতে পারেন;
(গ) আদেশে উল্লেখিত কোন জমিতে বা গৃহে যে কোন যুক্তিসঙ্গত সময়ে প্রবেশ করতে পারবে।

অবশ্য কমিশনের নিয়ােগপত্রে এই সম্পর্কে অন্য কোন নির্দেশ প্রদান না থাকলে কমিশনকে নিয়ােগপত্র সন্নিবেশিত পন্থায় কার্য সম্পন্ন করতে হবে।

আদেশ ২৬ বিধি ১৭ কমিশনারের সম্মুখে সাক্ষীদের উপস্থিতি ও জবানবন্দী প্রদান

১) সমন, হাজিরা এবং সাক্ষীদের জবানবন্দী গ্রহণ এবং সাক্ষীদের পারিশ্রমিক প্রদান ও সাক্ষীর উপর আরােপিত জরিমানাদি বিষয়ক এই আইনের বিধানগুলাে বাংলাদেশে অবস্থিত আদালত দ্বারা এভাবে নির্দেশিত কাজ সম্পাদনের জন্য প্রেরিত হােক না কেন, উক্ত কমিশন দ্বারা এই আদেশের অধীনে সাক্ষ্য প্রদান করার জন্য বা দলিল পেশ করার জন্য দরকারি লােকদের ক্ষেত্রেও প্রয়ােগযােগ্য হবে এবং এই বিধির উদ্দেশে কমিশনারকে দেওয়ানী আদালত বলে গণ্য হবে।
২) যে আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমার ভিতর কোন সাক্ষী বসবাস করে, তিনি আবশ্যকতা উপলব্ধি করলে সে সাক্ষী বরাবর বা বিরুদ্ধে কোন পরােয়ানা প্রেরণের জন্য সেরূপ কোন আদালতে (হাইকোর্ট বিভাগ নয়) কমিশনার দরখাস্ত করতে পারেন এবং উক্ত আদালতের ঐচ্ছিক ক্ষমতায় যুক্তিসঙ্গত ও যথাযথ বিবেচনা করে অনুরূপ পরােয়ানা প্রেরণ করতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ১৮ কমিশনারের সম্মুখে পক্ষদের হাজিরা

১) যেক্ষেত্রে এই আদেশের অধীনে কমিশন প্রেরীত হয় সেক্ষেত্রে আদালত মামলার পক্ষগণকে কমিশনারের সম্মুখে ব্যক্তিগতভাবে বা তাদের এজেন্ট বা কৌশুলীর দ্বারা হাজির হতে নির্দেশ দিবে।
২) যে ক্ষেত্রে সব বা কোন একটি পক্ষ এরূপে হাজির না হয় সেক্ষেত্রে কমিশনার তাদের অনুপস্থিতিতে কর্ম পরিচালনা করতে পারে।

বিদেশি ট্রাইব্যুনালের অনুরােধক্রমে প্রেরীত কমিশন

আদেশ ২৬ বিধি ১৯ যে সকল মামলায় হাইকোর্ট বিভাগ সাক্ষীর জবানবন্দীর জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে-
১) যদি হাইকোর্ট ডিভিশনের কাছে এটা সন্তোষজনক হয় যে-
ক) বিদেশি রাষ্ট্রে অবস্থিত কোন বিদেশি আদালত তার সম্মুখস্থ বিচারাধীন মামলার কর্মক্রমের কোন সাক্ষীর সাক্ষ্য লাভ করতে ইচ্ছুক;
খ) মামলার কর্মক্রমটি দেওয়ানী প্রকৃতির; এবং
গ) সংশ্লিষ্ট সাক্ষী উক্ত হাইকোর্ট ডিভিশনের আপিল এখতিয়ারের এলাকায় বসবাস করছে, তবে ২০ বিধির বিধান সাপেক্ষে হাইকোর্ট বিভাগ উক্ত সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে।
২) উপবিধি (১) এর (ক), (খ) ও (গ) দফায় বর্ণিত বিষয়ে
ক) বাংলাদেশে নিযুক্ত বৈদেশিক রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদবীধারী কনসুলার অফিসার দ্বারা স্বাক্ষরিত এবং সরকারের দ্বারা হাইকোর্ট বিভাগে প্রেরিত একটি প্রত্যয়নপত্র দ্বারা; কিংবা
খ) উক্ত বৈদেশিক আদালত দ্বারা প্রেরীত এবং সরকারের দ্বারা হাইকোর্ট বিভাগে প্রেরিত একটি অনুরােধ পত্র দ্বারা; কিংবা 
গ) বৈদেশিক আদালত কর্তৃক প্রদত্ত এবং হাইকোর্ট ডিভিশনের সম্মুখে কোন কর্মধারায় কোন পক্ষ দ্বারা দাখিলকৃত কোন অনুরােধ পত্র দ্বারা সাক্ষ্য দেয়া যেতে পারে।

আদেশ ২৬ বিধি ১৯ বিধির বিশ্লেষণ
বিদেশি ট্রাইব্যুনালের প্রেরিত অনুরােধে কমিশন
বিদেশি ট্রাইব্যুনালের প্রেরিত অনুরােধে কমিশন সম্পর্কে দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর বিধি-১৯ হতে বিধি-২২ এ বিধান রাখা হয়েছে। উক্ত বিধিসমূহ অনুযায়ী,
(১) যে সমস্ত মামলায় হাইকোর্ট বিভাগ সাক্ষীর জবানবন্দীর জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে-
১) যদি হাইকোর্ট বিভাগের নিকট ইহা সন্তোষজনক হয় যে
(ক) বিদেশি রাষ্ট্রে অবস্থিত কোন বিদেশি আদালত উহা সম্মুখস্থ বিচারাধীন মামলার কার্যক্রমের কোন সাক্ষীর সাক্ষ্য লাভ করতে ইচ্ছুক;
(খ) মামলার কার্যক্রমটি দেওয়ানি প্রকৃতির; এবং
(গ) সংশ্লিষ্ট সাক্ষী উক্ত হাইকোর্ট ডিভিশনের আপিল এখতিয়ারের এলাকায় বসবাস করছে তবে ২০ বিধির বিধান সাপেক্ষে হাইকোর্ট বিভাগ উক্ত সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে ।
(২) উপবিধি (১) এর (ক), (খ) ও (গ) দফায় উল্লেখিত বিষয়ে
(ক) বাংলাদেশে নিযুক্ত বৈদেশিক রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদবীধারী কনসুলার অফিসার কর্তৃক স্বাক্ষরিত এবং সরকারের মাধ্যমে হাইকোর্ট ডিভিশনে প্রেরিত একটি প্রত্যায়নপত্র দ্বারা; বা
(খ) উক্ত বৈদেশিক আদালত কর্তৃক প্রেরীত এবং সরকারের মাধ্যমে হাইকোর্ট ডিভিশনে প্রেরিত একটি অনুরােধ পত্র দ্বারা; অথবা
(গ) বৈদেশিক আদালত কর্তৃক প্রদত্ত এবং হাইকোর্ট বিভাগের সম্মুখে কোন কার্যধারায় কোন পক্ষ কর্তৃক দাখিলকৃত কোন অনুরােধ পত্র দ্বারা সাক্ষ্য দেওয়া যেতে পারে।

(২) কমিশনের জন্য আবেদন

হাইকোর্ট বিভাগ আদেশ-২৬ এর বিধি-১৯ এর অধীনে কমিশন ইস্যু করতে পারেন যে,
(ক) বিদেশি আদালতের সম্মুখে কোন কার্যধারার কোন পক্ষের আবেদনের উপর; বা
(খ) সরকারের নির্দেশ মােতাবেক কার্যরত সরকারের কোন আইন কর্মকর্তার আবেদনের উপর।

(৩) কাহার নিকট কমিশন প্রেরণ করা যাবে

যে আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমায় সাক্ষী বসবাস করে ১৯ বিধির অধীনে সে আদালতে; কিংবা যেক্ষেত্রে সাক্ষী কোন হাইকোর্ট ডিভিশনের সাধারণ আদি দেওয়ানি এখতিয়ারের সীমায় বসবাস করে, সেক্ষেত্রে আদালত যাকে কমিশন সম্পাদন করতে উপযুক্ত বিবেচনা করেন সে ব্যক্তি বরাবর নিকট কমিশন প্রেরণ করা যাবে।

(8) কমিশন প্রেরণ, সম্পাদন এবং ফেরত দান এবং বিদেশি আদালতে সাক্ষ্য প্রেরণ

২৬ আদেশের ৬, ১৫, ১৬, ১৭ এবং ১৮ বিধির বিধানসমূহ যতদূর সম্ভব অনুরূপ কমিশন প্রেরণ, উহার কার্য সম্পাদন এবং প্রেরণের ক্ষেত্রেও প্রযােজ্য হবে এবং যখন অনুরূপ কোন কমিশন যথারীতি সম্পাদিত হয় তখন উহার অধীনে গৃহীত সাক্ষ্য সহ হাইকোর্ট ডিভিশনে প্রেরন করতে হবে যা বিদেশি আদালতে প্রেরণ করার জন্য অনুরােধপত্র সহ হাইকোর্ট বিভাগ সরকারকে প্রেরণ করবে।

আদেশ ২৬ বিধি ২০ কমিশনের জন্য দরখাস্ত

হাইকোর্ট বিভাগ ১৯ বিধির অধীনে কমিশন ইস্যু করতে পারেন যে,
ক) বিদেশি আদালতের সম্মুখে কোন কর্মধারার কোন পক্ষের দরখাস্তের উপর; বা
খ) সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী কর্মরত সরকারের কোন আইন কর্মকর্তার দরখাস্তের উপর।

আদেশ ২৬ বিধি ২১ কার কাছে কমিশন প্রেরণ করা যাবে

যে আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমায় সাক্ষী বসবাস করে ১৯ বিধির অধীনে সে আদালতে; বা যেক্ষেত্রে সাক্ষী কোন হাইকোর্ট ডিভিশনের সাধারণ আদি দেওয়ানী এখতিয়ারের সীমায় বসবাস করে, সেক্ষেত্রে আদালত যাকে কমিশন সম্পাদন করতে যথাযথ বিবেচনা করে সে লােক বরাবর কমিশন প্রেরণ করা যাবে।

আদেশ ২৬ বিধি ২২ কমিশন প্রেরণ, সম্পাদন এবং ফেরত প্রদান এবং বিদেশি আদালতে সাক্ষ্য প্রেরণ

এই আদেশের ৬, ১৫, ১৬, ১৭ এবং ১৮ বিধির বিধানগুলো যতদূর সম্ভব অনুরূপ কমিশন প্রেরণ, তার কর্ম সম্পাদন এবং প্রেরণের ক্ষেত্রেও প্রয়ােগযােগ্য হবে এবং যখন অনুরূপ কোন কমিশন যথারীতে সম্পাদিত হয় তখন তার অধীনে গৃহীত সাক্ষ্য সহ হাইকোর্ট বিভাগে প্রেরণ করতে হবে যা বিদেশি আদালতে প্রেরণ করার জন্য অনুরোধপত্র সহ হাইকোর্ট বিভাগ সরকারের কাছে প্রেরণ করবে।

কমিশনার দ্বারা গৃহীত সময় বাদ

আদেশ ২৬ বিধি ২৩ কমিশনার দ্বারা গৃহীত সময় বাদ
মােকদ্দমার যেকোন স্তরে যেকোন উদ্দেশ্যে প্রেরিত কোন কমিশনের ক্ষেত্রে কমিশন সম্পাদনের পর তা ফেরত প্রদানের জন্য বা প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিশনার দ্বারা নেওয়ার সময় ঐ পর্যায়ের কোন কর্ম সম্পন্ন করতে বা কোন কর্ম সম্পাদনের জন্য নির্ধারিত সময় হতে বাদ দেয়া হবে।

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...