Skip to main content

গণ উৎপাত - ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter 10 - Public Nuisance - Law of Criminal Procedure

দশম অধ্যায় - গণ উৎপাত - ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

ধারা ১৩৩ উপদ্রবের অপসারণের জন্য শর্তাধীন আদেশ

১) যে ক্ষেত্রে কোন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট [বা অন্য যেকোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট] অথবা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পুলিশ রিপোর্ট বা অন্য কোনোরূপ সংবাদ পেয়ে এবং প্রয়োজন অনুসারে সাক্ষ্য (যদি থাকে) গ্রহণপূর্বক মনে করেন যে, জনসাধারণ আইন সঙ্গতভাবে ব্যবহার করছে বা করতে পারে এইরূপ কোন পথ, নদী বা খাল থেকে বা সর্বসাধারণের ব্যবহার্য কোন স্থান হতে কোন বেআইনি প্রতিবন্ধকতা বা উপদ্রব অপসারণ করা উচিত।

কোন ব্যবসা বা পেশা চালানাে বা কোন মালপত্র বা পণ্যদ্রব্য রাখা স্থানীয় বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য বা শারিরিক আরামের পক্ষে ক্ষতিকর এবং সেই কারণে উক্ত ব্যবসা বা পেশা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রিত করা উচিত এবং সেই কারণে উক্ত ব্যবসা বা পেশা নিষিদ্ধ বা নিয়ন্ত্রিত হওয়া উচিত বা উক্ত মাল বা পণ্যদ্রব্য অপসারণ করা উচিত বা তা রাখা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত; বা কোন অট্টালিকা বা দালান নির্মাণ, বা কোন পদার্থের বিলিবন্দেজ, যা সম্ভবতঃ প্রচন্ড অগ্নিকান্ড বা বিস্ফোরণের উপলক্ষ্য হতে পারে, তা নিবারণ বা বন্ধ করা উচিত; বা কোন অট্টালিকা বা দালান, তাঁবু বা কাঠামাে, বা কোন গাছ এইরূপ অবস্থায় আছে যে তা সম্ভবত ভেঙ্গে পড়বে এবং তার মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী এলাকায় বসবাসকারি বা ব্যবসায় চালনাকারি বা সেখান দিয়ে যাতায়াতকারি ব্যক্তিদের সম্ভবতঃ ক্ষতি ঘটাইবে এবং সে কারণে উক্ত অট্টালিকা বা দালান, তাঁবু বা কাঠামাে অপসারণ, মেরামত বা ঠেকা দেওয়া, অথবা উক্ত গাছকে অপসারণ করা বা ঠেকা দেওয়া উচিত, বা সর্বসাধারণের রাস্তা বা স্থান সংলগ্ন কোন পুকুর, কূপ বা খনিজ গর্ত এমনভাবে ঘিরিয়া দেওয়া উচিত যাতে তা জনসাধারণের বিপদ সৃষ্টি নিবারণ করে, বা কোন বিপজ্জনক জন্তু ধ্বংস, আটক করা বা অন্য কোনভাবে তা থেকে নিস্তার পাওয়া উচিত, তখন উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট, এইরূপ প্রতিবন্ধকতা বা উপদ্রব সৃষ্টিকারি এইরূপ ব্যবসা বা পেশা চালনাকারি, অথবা এইরূপ কোন মাল বা পণ্যদ্রব্য রক্ষাকারি, অথবা এইরূপ অট্টালিকা বা দালান, তাঁবু, কাঠামাে, পদার্থ, পুকুর, কূপ বা খনিজ গর্তের স্বত্বাধিকারি, দখলিকার বা নিয়ন্ত্রণকারি, অথবা এইরূপ জন্তু বা গাছের স্বত্বাধিকারি বা দখলিকার ব্যক্তিকে একটি শর্তাধীন আদেশ দিয়ে আদেশে নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যে করার জন্য নিম্নলিখিত ফরমাশ করতে পারেন,

এইরূপ প্রতিবন্ধকতা বা উপদ্রব অপসারণ করতে; বা এইরূপ ব্যবসা বা পেশা চালানাে থেকে বিরত হতে, বা যেইরূপভাবে নির্দেশিত হতে পারে সেইরূপ ভাবে তা অপসারণ বা নিয়ন্ত্রণ করতে; বা এইরূপ মাল বা পণ্যদ্রব্য অপসারণ করতে, বা যেইরূপভাবে নির্দেশিত হতে পারে সেইরূপে উক্ত মাল বা পণ্যদ্রব্য রাখা নিয়ন্ত্রণ করতে; বা এইরূপ অট্টালিকা বা দালানের নির্মাণ নিবারণ বা বন্ধ করতে, বা উক্ত পদার্থের বিলিবন্দেজ পরিবর্তন করতে; বা উক্ত অট্টালিকা বা দালান, তাঁবু বা কাঠামাে অপসারণ, মেরামত করতে বা তাতে ঠেকা দিতে, বা উক্ত গাছ অপসারণ করতে বা তাতে ঠেকা দিতে; বা উক্ত পুষ্করিণি, কুপ বা খন্দকের গর্ত ঘেরা দিতে; বা আদেশে বিধির মত উক্ত বিপজ্জনক প্রাণী বিনষ্ট বা আটক করতে বা তা থেকে নিস্তার পাইতে সে যদি সেইরূপ আপত্তি জানায়, তবে আদেশে নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময় এবং স্থানে তাঁর নিজের কাছে বা কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির হতে এবং অতঃপর উল্লেখিত পদ্ধতিতে আদেশটি বাতিল বা সংশােধন করাইয়া নিতে পারবেন।

২) অত্র ধারার আওতায় ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক যথাযথভাবে দেওয়া কোন আদেশের বিষয়ে কোন দেওয়ানি আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।


ব্যাখ্যা—“সর্বসাধারণের স্থান/প্রকাশ্য স্থান” বলতে রাষ্ট্রের সম্পত্তি, শিবিরকরার মাঠ এবং স্বাস্থ্যবর্ধন বা আমােদ প্রমােদের কারণে অদখলি ফেলিয়া রাখা মাঠকেও বুঝাইবে।

ধারা ১৩৪ আদেশ জারি বা প্রজ্ঞাপন

১) আদেশটি, যদি কৃতসাধ্য হয় তবে, যাহার বিরুদ্ধে তা দেওয়া হয়েছে সেই ব্যক্তিকে সমন ধরানাের জন্য অত্র বিধিতে বিধৃত পদ্ধতিতে ধরাইতে হবে।

২) যদি আদেশটি উক্তরূপে ধরাইতে না পারা যায়, তবে সরকার কর্তৃক প্রণীত বিধি দ্বারা সেইরূপে আদেশটি সর্বসাধারণ্যে প্রকাশ করে ঘােষণার মাধ্যমে বিজ্ঞাপিত করতে হবে, এবং ঐ আদেশের একটি নকল সেইরূপ স্থানে বা স্থানগুলিতে আটকাইয়া দিতে হবে যা উক্ত ব্যক্তিকে সংবাদটি পৌছাইয়া দেওয়ার জন্য সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত হতে পারে।

ধারা ১৩৫ আদিষ্ট ব্যক্তি আদেশ মান্য করবেন নয়তাে কারণ দর্শাবেন

যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে উক্ত আদেশ দেওয়া হয়েছে, সেই ব্যক্তি

ক) আদেশে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে এবং পদ্ধতিতে আদেশে নির্দেশিত কাজটি সম্পাদন করবেন; বা

খ) উক্ত আদেশ অনুসারে হাজির হবেন এবং উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে কারণ দর্শাইবেন।

ধারা ১৩৬ এইরূপ করতে তার খেলাপকরার পরিণতি

যদি উক্ত ব্যক্তি ঐ কাজ না করে বা হাজির না হয় ও কারণ না দর্শায়, তবে সেই ব্যক্তি দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা-১৮৮ এ এই সম্পর্কে বিধৃত দন্ডে দায়ী হবে, এবং আদেশটিকে স্থায়ী আদেশ করা হবে।

ধারা ১৩৭ যেক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তি কারণ দর্শাতে হাজির হয় সেক্ষেত্রে পদ্ধতি

১) যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদেশ দেওয়া হয় সেই ব্যক্তি যদি হাজির হয় ও আদেশটির বিরুদ্ধে কারণ দর্শায়, তবে ম্যাজিস্ট্রেট বিংশ অধ্যায়ের আওতায় অত্র বিষয়ে সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন।

২) যদি ম্যাজিস্ট্রেট সন্দেহমুক্ত হন যে, আদেশটি যুক্তিযুক্ত ও যথাযথ নয়, তবে এই সম্পর্কে আর কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে না।

৩) যদি ম্যাজিস্ট্রেট উক্তরূপে সন্দেহমুক্ত না হয়, তবে, আদেশটি স্থায়ী করতেই হবে।

ধারা ১৩৯ক জনসাধারণের অধিকারের অস্তিত্ব অস্বীকারের ক্ষেত্রে পদ্ধতি

১) যেইক্ষেত্রে কোন পথ, নদী, খাল বা স্থান ব্যবহার সম্পর্কিত বিষয়ে জনসাধারণের প্রতি বিঘ্ন, উপদ্রব বা বিপদ নিস্তারের লক্ষ্যে ধারা-১৩৩ এর আওতায় আদেশ দান করা হয়, সেইক্ষেত্রে যার বিরুদ্ধে আদেশ দেওয়া হয়েছে, তিনি উপস্থিত হলে ম্যাজিস্ট্রেট তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন যে, তিনি উক্ত পথ, নদী, খাল বা স্থানে জনসাধারণের অধিকারের অস্তিত্ব অস্বীকার করেন কিনা এবং তিনি অস্বীকার করলে ধারা-১৩৭ এর আওতায় ব্যবস্থা গ্রহণকরার আগে ম্যাজিস্ট্রেট অত্র বিষয়ে অনুসন্ধান করবেন।

২) উক্তরূপ অনুসন্ধানরত অবস্থায় ম্যাজিস্ট্রেট যদি দেখিতে পান যে, উক্ত অস্বীকৃতির সমর্থনে নির্ভরযােগ্য প্রমাণ রহিয়াছে, তবে উক্ত অধিকারের অস্তিত্বের বিষয়টি যথাযােগ্য দেওয়ানি আদালত কর্তৃক নির্ধারিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি কার্যক্রম গ্রহণ স্থগিত রাখিবেন আর কোন প্রকার সাক্ষ্য প্রমাণ না থাকিলে তিনি ধারা-১৩৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি মােতাবেক আগাইয়া যাবেন।

৩) ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক উপ-ধারা-১ এর আওতায় জিজ্ঞাসিত হয়ে যে ব্যক্তি উক্ত উপধারায় উল্লেখিত প্রকৃতির জনসাধারণের অধিকারের অস্তিত্ব অস্বীকার করতে অক্ষম হয়েছে বা যে উক্তরূপে অস্বীকারপূর্বক উহার সমর্থনে নির্ভরযােগ্য সাক্ষ্য প্রমাণ প্রদানে অক্ষম হয়েছে, পরবর্তী পর্যায় তাকে উক্তরূপ অস্বীকৃতি জ্ঞাপনের অনুমতি দেওয়া হবে।

ধারা ১৪০ আদেশকে স্থায়ী আদেশ করে দেওয়ার পর পদ্ধতি

১) যখন একটি আদেশকে ধারা-১৩৬ বা ১৩৭ ধারার আওতায় স্থায়ী আদেশ করা হয়েছে, তখন যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদেশটি দেওয়া হয়েছিল সেই ব্যক্তিকে ম্যাজিস্ট্রেট নােটিশ দিবেন এবং নােটিশে নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যে আদেশে নির্দেশিত কাজটি সম্পাদনের জন্য তাকে আবার ফরমাশ করবেন, এবং তাকে জানাবেন যে, তা অমান্য করলে, দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা-১৮৮ এ বর্ণিত দন্ডে দায়ী হবে।

২) আদেশ অমান্যের পরিণতি নির্দিষ্ট করে দেওয়া সময়ের মধ্যে উক্ত কাজ যদি সম্পাদন করা না হয়, তবে ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত কাজ সম্পাদন করতে পারেন, এবং উক্ত কাজ সম্পাদন করার যা খরচা হয় তার আদেশে অপসারিত কোন অট্টালিকা বা দালান, মাল বা অন্যান্য সম্পত্তি বিক্রি করে উশুল করতে পারেন, নয়তাে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের স্থানীয় ক্ষেত্রের মধ্যে বা বাইরে থাকা অন্য কোন অস্থাবর সম্পত্তি অপহরণ ও বিক্রি করে উসুল করতে পারেন এবং যদি উক্ত অন্য সম্পত্তি উক্ত শাসনাধীন ক্ষেত্রের বাইরে থাকে, তবে আদেশটি তখনি উক্ত সম্পত্তি ক্রোক ও বিক্রি করার অনুমতি দিবে যখন সেই আদেশটি সেই ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পৃষ্ঠাঙ্কিত হয় যে ম্যাজিস্ট্রেটের স্থানীয় অধিক্ষেত্রের মধ্যে যে সম্পত্তি ক্রোক করতে হবে তা পাওয়া যায়।

৩) এই ধারার আওতায় সদ্বিশ্বাসে করা কোন কিছুর জন্য কোন মােকদ্দমা চলিবে না।

ধারা ১৪২ অনুসন্ধান হওয়া পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা

১) ধারা-১৩৩ এর আওতায় আদেশ দিবেন এমন একজন ম্যাজিস্ট্রেট যদি এইরূপ বিবেচনা করেন যে, সর্বসাধারণের আসন্ন বিপদ বা মারাত্মক ধরণের ক্ষতি নিবারণ করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, তবে যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদেশটি দেওয়া হয়েছিল সেই ব্যক্তির প্রতি এইরূপ একটি নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারেন যেইরূপ নিষেধাজ্ঞা ঐ বিষয়টির সিদ্ধান্ত হওয়া পর্যন্ত উক্ত বিপদ বা ক্ষতি দূর করতে বা নিবারণ করতে প্রয়ােজন।

২) উক্ত ব্যক্তি অবিলম্বে ঐ নিষেধাজ্ঞা খেলাপ করলে, ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত বিপদ দূর করতে বা উক্ত ক্ষতি নিবারণ করতে যেইরূপ পন্থা যথাযথ মনে করেন সেইরূপ পন্থা নিজে প্রয়ােগ করতে পারেন, বা প্রয়ােগ করাইতে পারেন।

৩) অত্র ধারার আওতায় ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক সদ্ভাবে করা কোন কিছুর জন্য মামলা হবে না।

ধারা ১৪৩ সার্বজনিক উপদ্রবের পুনরাবৃত্তি বা চালিয়ে যাওয়াকে ম্যাজিস্ট্রেট নিষিদ্ধ করতে পারেন

কোন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট [বা অন্য কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট] অথবা সরকার বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে এই ব্যাপারে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট কোন ব্যক্তির প্রতি দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) বা কোন বিশেষ বা স্থানীয় আইনে বর্ণিত সার্বজনিক উপদ্রব পুনরায় না করতে বা তা চালাইয়া না যেতে যে কোন ব্যক্তিকে আদেশ দিতে পারেন।

Chapter 11 - Temporary Orders in Urgest Cases of Nuisance or Apprehended Danger

একাদশ অধ্যায় - উপদ্রব বা আসন্ন বিপদের জরুরী ক্ষেত্রসমূহে অস্থায়ী আদেশ

ধারা ১৪৪ উপদ্রব বা বিপদাশঙ্কার জরুরী ক্ষেত্রসমূহে তৎক্ষণাৎ কার্যকর আদেশ জারির ক্ষমতা

১) যে সকল ক্ষেত্রে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, (বা অন্য কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট), এই ধারার আওতায় অগ্রসর হওয়ার মত যথাযথ কারণ রহিয়াছে এবং আশু প্রতিরােধ বা খুব তাড়াতাড়ি প্রতিকার করার দরকার, এবং তিনি মনে করেন যে, তার নির্দেশ আইনত নিযুক্ত কোন ব্যক্তির প্রতি প্রতিবন্ধকতা, বিরক্তি বা আঘাত বা প্রতিবন্ধকতা, বিরক্তি বা আঘাতের ঝুঁকি বা মানুষের জীবন, স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার প্রতি বিপদ, বা সার্বিক জনগণের প্রশান্তিতে ব্যত্যয় ঘটায় বা কোন দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রতিরােধের সম্ভাবনা আছে বা নিস্তারে সহযােগিতা করবে, তবে তিনি লিখিত আদেশের মাধ্যমে যেন ঘটনার প্রকৃত বিষয় বর্ণিত হবে এবং যা ধারা-১৩৪ এর আওতায় জারি করা হবে, কোন ব্যক্তিকে কোন কার্য থেকে বিরত থাকিবার বা তার দখলীয় বা পরিচালনাধীন কোন সম্পত্তির ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করতে পারবেন।

২) জরুরী ক্ষেত্রসমূহে বা যে পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির উপর যথাসময়ে নােটিশ দিতে সুযােগ দেয়না, সেক্ষেত্রে অত্র ধারার আওতায় আদেশটি একতরফাভাবে দেওয়া যেতে পারে।

৩) অত্র ধারার আওতায় আদেশ বিশেষ একজন ব্যক্তি, বা বিশেষ একটি স্থান বা অঞ্চলে বসবাসকারি ব্যক্তিদের বা বিশেষ একটি স্থান বা অঞ্চলে ঘনঘন যাতায়াত বা আগমনকারি সর্বসাধারণের প্রতি নির্দেশিত হতে পারে।

৪) কোন ম্যাজিস্ট্রেট স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বা কোন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির আবেদন অনুযায়ী অত্র ধারার আওতায় তার নিজের বা তার অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা তার স্থলাভিষিক্ত পূর্ববর্তী ম্যাজিস্ট্রেটের কোন আদেশ বাতিলের বা পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখেন।

৫) যদি উক্তরূপ কোন আবেদনপত্র পাওয়া যায়, তা হলে ম্যাজিস্ট্রেট আবেদন কারিকে শীঘ্র ব্যক্তিগতভাবে বা উকিল মারফত তার কাছে উপস্থিত হওয়ার ও আদেশের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানাের সুযােগ দিবেন এবং ম্যাজিস্ট্রেট আবেদন পুরাে বা আংশিক বাতিল করলে তিনি এইরূপ করার কারণ নথিভুক্ত করবেন।

৬) মনুষ্য জীবন, স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তার প্রতি বিপদ নিবারণ করার প্রয়ােজনে, বা দাঙ্গা বা ঝগড়া-দ্বন্ধ নিবারণের প্রয়ােজনে সরকার সরকারি গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অন্যরূপ নির্দেশ না দিলে অত্র ধারার আওতায় প্রদত্ত কোন আদেশ দুই মাসের বেশি কার্যকর থাকবে না।

৭) অত্র ধারার বিধানাদি মেট্রোপলিটন এলাকায় প্রযােজ্য হবে না।

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...