Skip to main content

মনুষ্য হরণ বা অপহরণ জোরপূর্বক অপহরণ Kidnapping Abduction

মনুষ্য হরণ বা অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণ, মনুষ্য হরণ বা অপহরণ কাকে বলে?
কোন কোন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণের অপরাধ হতে পারে?
আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ কাকে বলে?
আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণের শর্ত বা উপাদান কি কি?
অপহরণের ক্ষেত্রে সম্মতি এবং অপরাধীর অভিপ্রায়, বাংলাদেশ থেকে বা আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে অপহরণের পার্থক্য কি?
জোরপূর্বক অপহরণ কাকে বলে?
অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণের মধ্যে পার্থক্য কি?
অপহরণ ও জোরপূর্বক অপহরণের শাস্তি কি?

মনুষ্য হরণ বা অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণ [Kidnapping and

দণ্ডবিধির ৩৫৯ ধারায় মনুষ্যহরণ (kidnapping) এর প্রকারভেদ উল্লেখ করা হয়েছে, ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ হতে মনুষ্যহরণ এবং ৩৬১ ধারায় আইনানুগ অভিভাবক হতে মনুষ্যহরণ সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। ৩৬৩ ধারায় মনুষ্যহরণ [kidnapping] অর্থাৎ বাংলাদেশ হতে মনুষ্যহরণ এবং আইনানুগ অভিভাবক হতে মনুষ্যহরণ উভয়ের শাস্তির বিধান‌ ৩৬৩ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে এবং উভয়ের শাস্তি একই যা অর্থদণ্ডসহ ৭ বৎসর পর্যন্ত যেকোনো বর্ণনার কারাদণ্ড হতে পারে।

মনুষ্য হরণ বা অপহরণ [Kidnapping] কাকে বলে?

দণ্ডবিধির ৩৫৯ ধারা অনুযায়ী Kidnapping (মনুষ্যহরণ) দুই (২) প্রকার-

১. বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ [Kidnapping from Bangladesh]

২. আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ [Kidnapping from Lawful Guardianshipl

বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণ কাকে বলে?

৩৬০ ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণ বলে গণ্য হবে-

১. যে ব্যক্তি সম্মতি দেওয়ার যোগ্য তার সম্মতি ছাড়া তাকে বাংলাদেশের সীমানার বাইরে নিয়ে যাওয়া হলে বা

২. যে ব্যক্তি সম্মতি দেওয়ার অযোগ্য যেমন নাবালক বা অপ্রকৃতিস্থ তার পক্ষে আইনত ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া যদি তাকে বাংলাদেশের সীমানার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়,

৩. এমনকি কোন নাবালক বা অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির সম্মতি নিয়েও তার আইনত অভিভাবক ছাড়া অন্যকোন ব্যক্তি যদি তাকে বাংলাদেশের বাইরে নিয়ে যায়, তাহলে তাকে বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করা হয়েছে বলে গণ্য হবে।

কোন কোন ক্ষেত্রে ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণের অপরাধ হতে পারে?

১. কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে বা

২. কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি বা অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তি [Unsound Person] উভয়ের ক্ষেত্রে।

৩৬০ ধারায় প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি বলতে ১৪ বৎসরের বেশি বয়স্ক কোন ছেলে এবং ১৬ বৎসরের বেশি বয়স্ক মেয়েকে বোঝানো হয়েছে। অপ্রাপ্ত বয়স্ক বলতে ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৪ বৎসরের নিচে এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ বৎসরের নিচে গণ্য হবে। কারণ ৩৬১ ধারায় উল্লেখিত বয়স ৩৬০ ধারার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। যেমন: ১৪ বৎসরের বেশি বয়স্ক কোন ছেলের সম্মতি ছাড়া যদি তাকে বাংলাদেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়, তাহলে সেটা ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ হতে অপহরণ বলে গণ্য হবে। অন্যদিকে ১৪ বৎসরের নিচে কোন ছেলের‌ অভিভাবকের সম্মতি ছাড়া যদি তাকে বাংলাদেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয় সেটাও বাংলাদেশ হতে অপহরণ বলে গণ্য হবে।

আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ কাকে বলে?

৩৬১ ধারা অনুযায়ী আইনানুগ অভিভাবকের নিকট থেকে ১৪ বছরের কম বয়সের নাবালক ও ১৬ বছরের কম বয়স্কা নাবালিকাকে বা কোন অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তিকে [Unsound Person] তার আইনানুগ অভিভাবকের সম্মতি ছাড়া বা তাদেরকে প্রলুব্ধ করে নিয়ে যাওয়া আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ বলে গণ্য হবে।

আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণের শর্ত বা উপাদান কি কি?

৩৬১ ধারায় ২ ধরণের ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অপহরণের অপরাধ হতে পারে

১. অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি (মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৬ বৎসরের নিচে এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৪ বৎসরের নিচে)

২. অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে।

এখানে জানা দরকার যে, ৩৬১ ধারায় ছেলেদের ক্ষেত্রে বয়স হতে হবে ১৪ বৎসরের নিচে এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে হতে হবে ১৬ বৎসরের নিচে।

অপহরণের ক্ষেত্রে সম্মতি এবং অপরাধীর অভিপ্রায়

অপহরণ, সেটা বাংলাদেশ হতে অপহরণ বা আইনানুগ অভিভাবক হতে অপরহরণ যেটা হোক না কেন, অপরাধীর উদ্দেশ্য কি ছিল, সেটা অপ্রাসঙ্গিক। ৩৬০ এবং ৩৬১ ধারায় অপহরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যে ব্যক্তির সম্মতি নেওয়া প্রয়োজন ছিল, তার সম্মতি ছিল কিনা। যেমন ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ হতে অপহরণের ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির বা আইনানুগ অভিভাবকের সম্মতি নেওয়া হয়েছে কিনা। যদিস না নিয়ে বাংলাদেশের বাইরে নিয়ে যায় তাহলে সেটা ৩৬০ ধারায় অপরাধ হবে। আবার ৩৬১ ধারায় আইনানুগ অভিভাবকের সম্মতি নেওয়া হয়েছে কিনা, সেটা বিবেচ্য বিষয়।

বাংলাদেশ থেকে বা আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে অপহরণের পার্থক্য কি? বা ৩৬০ এবং ৩৬১ ধারার মধ্যে মৌলিক পার্থক্য কি?

৩৬০ এবং ৩৬১ ধারার মধ্যে পার্থক্য হলো ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণ কোন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি বা কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি বা অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তি উভয়ের ক্ষেত্রে হতে পারে। কিন্তু ৩৬১ ধারায় আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ শুধুমাত্র কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি বা অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রে হতে পারে।

জোরপূর্বক অপহরণ [Abduction] কাকে বলে?

যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তিকে কোন স্থান থেকে গমন করার জন্য জোরপূর্বক বাধ্য করে বা কোন প্রতারণামূলক উপায়ে প্রলুব্ধ করে, সেই ব্যক্তি জোরপূর্বক অপহরণ করে বলে গণ্য হবে।

জোরপূর্বক অপহরণ এর ক্ষেত্রে বয়স বিবেচ্য নয় এটা যে কোন বয়সের ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে।

অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণের মধ্যে পার্থক্য কি?

১. কি উপায়ে: জোরপূর্বক অপহরণ এবং অপহরণ এর মধ্যে পার্থক্য হলো অপহরণ এর ক্ষেত্রে কি উপায়ে অপরাধটি করা হয়েছে তা অপ্রাসঙ্গিক। যে উপায়ে অপহরণ বা Kidnapping করা হয়েছে তা নিরাপরাধ হতে পারে। কিন্তু জোরপূর্বক অপহরণ বা Abduction এর ক্ষেত্রে কি উপায়ে অপরাধ করা হয়েছে তা প্রাসঙ্গিক। Abduction এর ক্ষেত্রে অবশ্যই জোরপূর্বক বাধ্য করা বা কোন প্রতারণামূলক উপায়ে প্রলুব্ধ করা থাকতে হবে কিন্তু এমন বলপ্রয়োগ Kidnapping এর ক্ষেত্রে প্রয়োজন না ।

২. বয়স: আইনানুগ অভিভাবক থেকে অপহরণের ক্ষেত্রে বয়স বিবেচ্য অর্থাৎ ছেলের ক্ষেত্রে ১৪ বছরের নিচে মেয়ের ক্ষেত্রে ১৬ বছরের নিচে হতে হবে। কিন্তু Abduction এর ক্ষেত্রে বয়স বিবেচ্য নয় এটা কোন বয়সের ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে।

৩. অভিপ্রায়: Kidnapping এর ক্ষেত্রে অপরাধীর অভিপ্রায় সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক কিন্তু abduction এর ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

৪. সম্মতি: আইনানুগ অভিভাবকের নিকট হতে অপহরণের ক্ষেত্রে অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির সম্মতি অপ্রাসঙ্গিক। কিন্তু যদি সম্মতিটি স্বেচ্ছামূলক হয়, তাহলে abduction হবে না।

উদাহরণ: ক, খ-এর ১৩ বৎসর বয়সের ছেলেকে খ-এর সম্মতি ছাড়া নিয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে ক ৩৬১ ধারায় আইনানুগ অভিভাবক থেকে অপহরণের অপরাধ করেছে। যদি ক, খ-এর সন্তানকে বাংলাদেশের বাইরে নিয়ে যেত, তাহলে ক ৩৬০ ধারায় বাংলাদেশ থেকে অপহরণ করেছে বলে গণ্য হবে। উভয় ক্ষেত্রে এর অভিপ্রায় বিবেচ্য না বরং সম্মতি ছিল কিনা তা বিবেচ্য। কিন্তু ক যদি খ-এর সন্তানকে বলপ্রয়োগ করে জোরপূর্বক নিয়ে যেত, তাহলে ক জোরপূর্বক অপহরণ (Abduction) করেছে গণ্য হতো যদিনা সম্মতিটা স্বেচ্ছামূলক হয়।

অপহরণ ও জোরপূর্বক অপহরণের শাস্তি কি?

৩৬৩ ধারা অনুযায়ী মনুষ্য হরণের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাদন্ড যা ৭ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

৩৬৪ ধারা অনুযায়ী খুন করার উদ্দেশ্যে অপহরণ বা জোরপূর্বক অপহরণ এর শাস্তি যাবজ্জীবন কারাবাস বা সশ্রম কারাবাস যা ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

৩৬৪ক ধারা অনুযায়ী ১০ বছরের নিচের কোন ব্যক্তিকে খুন গুরুতর আঘাত ইত্যাদির উদ্দেশ্যে অপহরণ বা বলপূর্বক অপহরণ করলে শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাবাস বা সশ্রম কারাবাস যা ১৪ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং ৭ বছরের নিচে হবে না।

৩৬৫ ধারা অনুযায়ী গোপনীয় এবং বেআইনিভাবে কোন ব্যক্তিকে আটক রাখার জন্য অপহরণ বা মনুষ্যহরণের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ড যা সাত বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দন্ডিত হবে।

৩৬৬ ধারা অনুযায়ী কোন নারীকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিবাহ বা যৌন সহবাস বা অবৈধ সম্পর্ক করতে বাধ্য করতে অপহরণ বা জোরপূর্বক মনুষ্যহরণ করলে শাস্তি যেকোনো বর্ণনার ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

৩৬৬ক ধারা অনুযায়ী অবৈধ যৌন সহবাস করার উদ্দেশ্যে ১৮ বছরের নিচের বালিকা সংগ্রহ করার শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

৩৬৬খ ধারা অনুযায়ী অবৈধ সহবাসে বাধ্য করতে বিদেশ থেকে ২১ বছরের নিচের বালিকা আমদানি করলে শাস্তি ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

৩৭২ ধারা অনুযায়ী বেশাবৃত্তির জন্য ১৮ বছরের নিচের নাবালক বিক্রয় করলে শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ড যা ১০ বৎসর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।

টপিকস 

মনুষ্য হরণ বা অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণ, মনুষ্য হরণ বা অপহরণ কাকে বলে? বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণ কাকে বলে? কোন কোন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে মনুষ্যহরণ বা অপহরণের অপরাধ হতে পারে? আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণ কাকে বলে? আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে মনুষ্য হরণের শর্ত বা উপাদান কি কি? অপহরণের ক্ষেত্রে সম্মতি এবং অপরাধীর অভিপ্রায়, বাংলাদেশ থেকে বা আইনানুগ অভিভাবকত্ব থেকে অপহরণের পার্থক্য কি? জোরপূর্বক অপহরণ কাকে বলে? অপহরণ এবং জোরপূর্বক অপহরণের মধ্যে পার্থক্য কি? অপহরণ ও জোরপূর্বক অপহরণের শাস্তি কি?

ইউটিউব ভিডিও - মনুষ্য হরণ বা অপহরণ জোরপূর্বক অপহরণ Kidnapping Abduction

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...