Skip to main content

লিখিত জবাব Written Statement পারস্পরিক দায়শোধ Set off কি? পাল্টা দাবী Counter Claim কাকে বলে?

লিখিত জবাব কি?
কত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে হয়?
মোকদ্দমাটি একতরফা নিষ্পত্তি হলে প্রতিকার কি?
সরকার কর্তৃক লিখিত জবাব দাখিলের সময় কতদিন?
বিবাদী কর্তৃক দলিল দাখিল বা উত্থাপন।
বিবাদী লিখিত জবাবে কি কি বিষয় উল্লেখ করবে?
আদালত কর্তৃক অতিরিক্ত লিখিত জবাব দাখিলের নির্দেশ এবং দাখিল না করার ফলাফল কি?
বিবাদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার প্রতিকার কি?
পারস্পরিক দায়শোধ কি?
পারস্পরিক দায় শোধ কত প্রকার?
কে কখন পারস্পরিক দায় শোধ এর আবেদন করতে পারে?
পারস্পরিক দায় শোধ বা সেট অফের শর্তসমূহ কি কি?
পাল্টা দাবী কাকে বলে?

লিখিত জবাব [Written Statement]



লিখিত জবাব কি?

 জবাব হলো বিবাদীর গ্লিডিংস যেখানে বিবাদী বাদী কর্তৃক তার আরজিতে দাবীকৃত বিষয় সমূহ অস্বীকার করে এবং যদি নতুন কোন বিষয় যা বিবাদী কে বাদীর দাবির বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে।

কত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে হয়?

আদেশ ৮ বিধি- ১ অনুযায়ী বিবাদীর প্রতি সমন জারির তারিখ হতে ৩০ (ত্রিশ) কার্য দিবসের মধ্যে, বিবাদী লিখিত জবাব দাখিল করবে। যদি উক্ত (৩০) ত্রিশ কার্য দিবসের মধ্যে বিবাদী লিখিত জবাব দাখিল করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে আদালত কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোন দিনে লিখিত জবাব দাখিল করা যাবে। তবে এমন সময় কোনভাবে সমন প্রদানের তারিখ হতে ৬০ কার্য দিবসের বেশি হবে না। উক্ত ৬০ কার্য দিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে ব্যর্থ হয় তাহলে আদালত মোকদ্দমাটি একতরফা নিষ্পত্তি করবে।

মোকদ্দমাটি একতরফা নিষ্পত্তি হলে প্রতিকার কি?

নির্ধারিত সময়ে লিখিত জবাব দাখিল করতে না পারার কারণে আদালত কোন মোকদ্দমা একতরফা নিষ্পত্তির আদেশ দিলে, আদালতের এরুপ একতরফা নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত হলো আপীলঅযোগ্য আদেশ। তাই আদালতের এরুপ একতরফা নিষ্পত্তির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবেনা কিন্তু রিভিশন করা যাবে।

সরকার কর্তৃক লিখিত জবাব দাখিলের সময় কতদিন?

দেওয়ানী কার্যবিধির ৮০ ধারা অনুযায়ী সরকার বা সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করার পূর্বে ২ মাসের নোটিশ দিতে হয়। ২ মাসের নোটিশ দেওয়ার পর মোকদ্দমাটি দায়ের করতে হবে। যদি নোটিশ দিয়ে মোকদ্দমাটি করা হয়, তাহলে সরকার লিখিত জবাব দাখিল করার সর্বোচ্চ ৬০ কার্যদিবস সময় পেতে পারে। কিন্তু যেক্ষেত্রে নোটিশ না দিয়ে মোকদ্দমাটি দায়ের করা হয়েছে, সেই ক্ষেত্রে লিখিত জবাব দাখিলের জন্য‌ আদালত সরকারকে সর্বনিম্ন ৩ মাসের বা তিন মাসের কম নয় সময় দিতে পারে।

বিবাদী কর্তৃক দলিল দাখিল বা উত্থাপন:

আদেশ ৮, বিধি ১ (২-৬) অনুযায়ী বিবাদী তার আত্মপক্ষ সমর্থনে তার দখলে থাকা যে সকল দলিলের উপর নির্ভর করে, লিখিত জবাব দাখিলের সময় বিবাদী উক্ত দলিলসমূহ দাখিল করবে। [উপবিধি-২]। সাধারণ নিয়ম হলো লিখিত জবাবের সাথে বিবাদী যে সকল দলিল দাখিল করেনি, আদালত সে সকল দলিল পরবর্তীতে দাখিলের অনুমতি দিবেনা। তবে ব্যতিক্রম প্রেক্ষাপটে আদালত এমন দলিল দাখিলের অনুমতি দিতে পারে [উপবিধি ৫]। লিখিত জবাব দাখিলের সময় দাখিল করা হয়নি এমন দলিল আদালতের অনুমতি ছাড়া আদালতে উত্থাপন করা যাবে যদি-

ক. দলিলসমূহ বাদীর সাক্ষীকে জেরা করার জন্য দাখিল করা হয়। বা

খ. বিবাদী কর্তৃক উত্থাপিত কোন বিষয়ের উত্তর প্রদানের জন্য আদালতে হাজির করা হয়, বা

গ. যেসব দলিলসমূহ কেবলমাত্র কোন সাক্ষীকে তারা স্মৃতিশক্তি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য উত্থাপন করা হয় [উপবিধি-৬]।

বিবাদী লিখিত জবাবে কি কি বিষয় উল্লেখ করবে?

বিবাদী লিখিত জবাবে নতুন বিষয় যেমন মোকদ্দমাটি রক্ষণীয় নয়, তামাদিতে বারিত, বিষয়টি আইনের দৃষ্টিতে বাতিল বা বাতিলযোগ্য তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করবে [বিধি-২]। ক্ষতিপূরণ ছাড়া বিবাদীকে আরজির প্রত্যেক বিষয়কে সুনির্দিষ্টভাবে অস্বীকার করতে হবে। [বিধি-৩]। আরজিতে বিবৃত অভিযোগসমূহ বিবাদী তার লিখিত জবাবে সুনির্দিষ্টভাবে অস্বীকার না করলে, তা বিবাদী স্বীকার করেছে বলে গণ্য হবে। তবে বিবাদী অক্ষম হলে, তা স্বীকৃতি বলে গণ্য হবে না [বিধি-৫)।

আদালত কর্তৃক অতিরিক্ত লিখিত জবাব দাখিলের নির্দেশ এবং দাখিল না করার ফলাফল কি?

দেওয়ানী কার্যবিধির ৮ আদেশের ৯ বিধি অনুযায়ী, আদালত প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় যে কোনো পক্ষকে লিখিত বিবৃতি বা অতিরিক্ত লিখিত বিবৃতি পেশের আদেশ দিতে পারে এবং তা পেশ করার জন্য সময় নির্ধারণ করে দিবে। আদালত কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উক্ত পক্ষ লিখিত বিবৃতি পেশ করতে ব্যর্থ হলে, ১০ বিধি অনুযায়ী আদালত উক্ত পক্ষের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা করতে পারে বা মোকদ্দমার সাথে সম্পর্কিত যেকোনো আদেশ দিতে পারে।

বিবাদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার প্রতিকার কি?

১০ বিধির নিয়মটি শুধুমাত্র প্রযোজ্য যখন ৯ বিধির অধীন বিবাদী আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী লিখিত জবাব বা অতিরিক্ত লিখিত জবাব দাখিল করতে ব্যর্থ হয় এবং উক্ত ব্যর্থতার কারণে আদালত রায় ঘোষণা করে আদেশ দিলে। ১০ বিধির অধীন রায় ঘোষণার আদেশ হলো আপীলযোগ্য আদেশ। তাই এর বিরুদ্ধে আপীল করা যাবে।

পারস্পরিক দায়শোধ [Set off] কি?

পারস্পরিক দায়শোধ বা দাবী সম্বনয় অর্থ হলো একটি দাবীর বিরুদ্ধে অন্য একটি দাবী উত্থাপন করা। অর্থ আদায়ের মোকদ্দমায় এমন অনেক ক্ষেত্র থাকে যেখানে বাদী ও বিবাদী প্রত্যেকে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অর্থ দাবী করতে পারে বা উভয় পক্ষ একে অপারের নিকট পাওনা দাবী করতে পারে। উক্ত ক্ষেত্রে উভয়ের পাওনা সম্বনয় করার প্রশ্ন ওঠে।

পারস্পরিক দায় শোধ কত প্রকার?

দেওয়ানী কার্যবিধিতে ২ ধরণের পারস্পরিক দায়শোধ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

১. আইনানুগ পারস্পরিক দায় শোধ [legal set off];

২. ন্যায়সঙ্গত দাবী সম্বনয় [Equitable set off]

কে কখন পারস্পরিক দায় শোধ এর আবেদন করতে পারে?

দেওয়ানী কার্যবিধির ৮ আদেশের ৬ বিধির অধীন বিবাদী পারস্পরিক দায় শোধের আবেদন করতে পারে। বিবাদী বাদীর বিরুদ্ধে পারস্পরিক দায় শোধের বা সমন্বয়ের আবেদন করতে পারে অর্থের মামলায়। অর্থাৎ বাদী যদি বিবাদীর বিরুদ্ধে অর্থ আদায়ের মামলা করে, তবে বাদীর দাবীকৃত অর্থের সাথে বিবাদীর দাবীকৃত অর্থের সমন্বয় করার জন্য বিবাদী লিখিত আবেদন করতে পারে।

পারস্পরিক দায় শোধ বা সেটঅফের শর্তসমূহ কি কি?

১. মোকদ্দমাটি অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা হতে হবে;

২. অর্থের পরিমান নির্দিষ্ট হতে হবে;

৩. অর্থ আইনগতভাবে আদায়যোগ্য হতে হবে;

৪. অর্থ অবশ্যই বিবাদী বা বিবাদীগণ (একাধিক বিবাদী থাকলে) কর্তৃক আদায়যোগ্য হতে হবে,

৫. বিবাদী কর্তৃক বাদী বা বাদীগণের (একাধিক বাদী থাকলে) নিকট হতে অর্থ আদায়যোগ্য হতে হবে,

৬. দাবিকৃত অর্থ আদালতের আর্থিক এখতিয়ারভুক্ত হতে হবে;

৭. বিবাদীর পারস্পরিক দায় শোধের দাবীতে বাদীর মোকদ্দমার ন্যায় উভয়পক্ষ একই বৈশিষ্ট্য পরিপূর্ণ করবে।

৮. বিবাদী পারস্পরিক দায় শোধের দাবী প্রথম শুনানীর সময় করবে যদিনা আদালত পরবর্তীতে দায়েরের জন্য অনুমতি দেয়।

পারস্পরিক দায় শোধের মোকদ্দমায় লিখিত বিবৃতি দাখিলের সময় কতদিন?

আদালতের অনুমতি ছাড়া, মোকদ্দমার প্রথম শুনানীর সময়, বিবাদী যে ঋণের জন্য পারস্পরিক দায়শোধ বা Set off দাবী করছে সেই ঋণের বা পাওনা টাকার বিবরণ সম্বলিত একটি লিখিত বিবৃতি দাখিল করতে পারবে। তবে আদালত অনুমতি দিলে প্রথম শুনানীর পরও Set off এর আবেদন করা যাবে। উদাহরণ: 'ক' একটি বিল অব এক্সচেঞ্জ বাবদ ৫০০ টাকার জন্য 'খ' এর বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দাখিল করে । 'খ' 'ক' এর বিরুদ্ধে তার পূর্বেই ১০০০ টাকার ডিক্রি লাভ করেছিল । দুইটি দাবির আর্থিক পরিমাণ সুনির্দিষ্ট হওয়ায়, তা পারস্পরিক পরিশোধ যোগ্য।

ন্যায়সঙ্গত দাবী সম্বনয় (Equitable set off] কাকে বলে?

৮ আদেশের ৬ বিধি শুধুমাত্র legal set-off নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শুধুমাত্র যেক্ষেত্রে অর্থের পরিমাণ নির্দিষ্ট শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রে legal set-off প্রযোজ্য। কিন্তু এমন অনেক ক্ষেত্র আছে, যেক্ষেত্রে আদালত অনির্দিষ্ট অর্থের ক্ষেত্রেও পারস্পরিক দায় শোধ মঞ্জুর করতে পারে। এটাই ন্যায়সঙ্গত দাবী সমন্বয় বা Equitable set off. ২০ আদেশের ১৯(৩) বিধিতে Equitable set-off স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

উদাহরণঃ চুক্তি অনুযায়ী ৫০,০০০ টাকা উদ্ধার করার জন্য A, B এর বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারে। A কর্তৃক চুক্তি ভঙ্গের কারণে B যে ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছে সেটার জন্য B উক্ত মোকদ্দমায় পারস্পরিক দায় শোধ [set-off] দাবী করতে পারে।

 আইনানুগ পারস্পরিক দায় শোধ [Legal set-off] এবং ন্যায়সঙ্গত দাবী সমন্বয় [Equitable set-off] এর মধ্যে পার্থক্য কি?

১. দেওয়ানী কার্যবিধির ৮ আদেশের ৬ বিধিতে Legal set-off নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অন্যদিকে ২০ আদেশের ১৯(৩) বিধিতে Equitable set-off স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

২. Legal set-off নির্দিষ্ট অর্থের দাবীর ক্ষেত্রে এবং অনির্দিষ্ট অর্থের ক্ষেত্রে Equitable set-off দাবী

করা যেতে পারে।

৩. Legal set-off আইনগত অধিকার হিসাবে বিবাদী দাবী করতে পারে এবং আদালত মঞ্জুর করতে বাধ্য। কিন্তু Equitable set-off আইনগত অধিকার হিসাবে বিবাদী দাবী করতে পারেনা এবং আদালত মঞ্জুর করতে বাধ্য না।

৪. Legal set-off এর ক্ষেত্রে একই লেনদেন বা কার্যধারা হতে দাবীর উদ্ভব হওয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু Equitable set off মঞ্জুর করা যেতে পারে, শুধুমাত্র যেক্ষেত্রে দাবী একই লেনদেন হতে উদ্ভব হয়।

পাল্টা দাবী [Counter Claim ] কাকে বলে?

যখন বিবাদীর দাবী বাদীর দাবীকে অতিক্রম করে, তখন উক্ত অতিক্রান্ত দাবী পাল্টা দাবী বলে গণ্য হয়। যখন বাদীর মোকদ্দমায় দাবীকৃত অর্থের তুলনায় বিবাদী কম বা সমান অর্থ দাবী করে, তখন উক্ত দাবী শুধুমাত্র পারস্পরিক পরিশোধযোগ্য বা set off করা যাবে। কিন্তু বিবাদীর দাবী যদি বাদীর দাবীকে অতিক্রম করে তবে উক্ত অতিক্রান্ত অংশ পাল্টা দাবী [Counter Claim] নামে পরিচিত।

টপিকস 

লিখিত জবাব কি? কত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিল করতে হয়? মোকদ্দমাটি একতরফা নিষ্পত্তি হলে প্রতিকার কি? সরকার কর্তৃক লিখিত জবাব দাখিলের সময় কতদিন? বিবাদী কর্তৃক দলিল দাখিল বা উত্থাপন। বিবাদী লিখিত জবাবে কি কি বিষয় উল্লেখ করবে? আদালত কর্তৃক অতিরিক্ত লিখিত জবাব দাখিলের নির্দেশ এবং দাখিল না করার ফলাফল কি? বিবাদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার প্রতিকার কি? পারস্পরিক দায়শোধ কি? পারস্পরিক দায় শোধ কত প্রকার? কে কখন পারস্পরিক দায় শোধ এর আবেদন করতে পারে? পারস্পরিক দায় শোধ বা সেট অফের শর্তসমূহ কি কি? পাল্টা দাবী কাকে বলে? 

ইউটিউব ভিডিও - লিখিত জবাব Written Statement পারস্পরিক দায়শোধ Set off কি? পাল্টা দাবী Counter Claim কাকে বলে?


Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...