Skip to main content

Inquiries and Trials General Provisions Law of Criminal Procedure অনুসন্ধান ও বিচার

Chapter 24 General Provisions as to Inquiries and Trials

চব্বিশতম অধ্যায় অনুসন্ধান ও বিচার সম্পর্কে সাধারণ বিধানসমূহ প্রসঙ্গে

ধারা ৩৩৭ অপরাধীর সহযােগিকে ক্ষমা প্রদর্শন

১) কেবলমাত্র দায়রা আদালতে যে কােন অপরাধ বা দশ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় কোন অপরাধ বা দন্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫ং আইন) এর ২১১ এর অধীন সাত বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দন্ডনীয় কোন অপরাধ বা দন্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ২১৬ক, ৩৬৯, ৪০১, ৪৩৫ ও ৪৭৭ক এর কোন অপরাধের ক্ষেত্রে একজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, বা কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধটির তদন্ত, অনুসন্ধান বা বিচারের কোন পর্যায়ে অপরাধটির সাথে প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে জড়িত বা সেই সম্পর্কে গােপন তথ্যের অধিকারী বলে অনুমিত কোন ব্যক্তি সাক্ষ্য গ্রহনের উদ্দেশ্যে তাকে এ শর্তে ক্ষমা করার প্রস্তাব দিতে পারেন যে, তার জানা মতে অপরাধটি সম্পর্কিত সম্পূর্ণ অবস্থা এবং উহার সংঘটনের ব্যাপারে মূল অপরাধী বা সহায়তাকারি হিসাবে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তি সম্পর্কে তাকে পূর্ণাঙ্গ ও সত্য ঘটনা প্রকাশ করলে তাকে ক্ষমা করা যাবে। তবে শর্ত থাকে যে অপরাধটি যখন অনুসন্ধান বা বিচারের পর্যায়ে আছে তখন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া অন্য কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট এতদ্বারা প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়ােগ করবেন না, যদি না তিনি অনুসন্ধানকারি কিংবা বিচারকারি ম্যাজিস্ট্রেট হন, এবং অপরাধটি যখন তদন্তের পর্যায়ে রহিয়াছে তখন যেস্থানে অপরাধটির অনুসন্ধান বা বিচার করা যেতে পারে সেই এলাকার এখতিয়ারবান ম্যাজিস্ট্রেট হন এবং তা প্রয়ােগ করা জন্য চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমােদনপ্রাপ্ত হন।


১ক) উপ-ধারা (১) এর অধীন ক্ষমার প্রদানকারি প্রত্যেক ম্যাজিস্ট্রেট তার ঐরূপকরার কারণ লিপিবদ্ধ করবেন এবং আসামি আবেদন করলে এইরূপ একটি অনুলিপি সরবরাহ করবেন। তবে শর্ত থাকে যে, আসামিকে উহার জন্য খরচা প্রদান করতে হবে যদি না বিশেষ কারণবশতঃ ম্যাজিস্ট্রেট বিনামূল্যে ইহা প্রদান করা যথাযথ মনে করেন।

২) অত্র ধারার অধীন ক্ষমা গ্রহণকারি প্রত্যেক লােককে অপরাধটি আমলে গ্রহণকারি ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে এবং পরবর্তী, বিচারে যদি থাকে, সাক্ষী হিসাবে পরীক্ষা করতে হবে।

২ক) যেক্ষেত্রে কোন লােক ক্ষমতা গ্রহণ করেছে এবং উপ-ধারা (২) এর অধীন তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে যে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট কার্যক্রম বিবেচনাধীন রহিয়াছে তিনি আসামি দোষী বলে বিশ্বাসকরার যুক্তিসঙ্গত কারণ রহিয়াছে বলে বিবেচনা করেন, তবে বিচারের জন্য তাকে দায়রা আদালতে প্রেরণ করবেন।

৩) এইরূপ ব্যক্তি যদি পূর্ব হতেই জামিনে না থাকে, তা হলে বিচার শেষ না হওয়া অবধি তাকে কারাগারে আটক রাখতে হবে।

ধারা ৩৩৮ ক্ষমা প্রদর্শনের নির্দেশ দানের ক্ষমতা

রায় দিবার পূর্বে যে কোন সময় যে দায়রা আদালত মােকদ্দমার বিচার করছেন সেই আদালত বিচারকালে সংশ্লিষ্ট অপরাধের সাথে প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে জড়িত বা সেই সম্পর্কে গােপন তথ্যের অধিকারি বলে অনুমতি কোন ব্যক্তির সাক্ষ্য গ্রহণের উদ্দেশ্যে তাকে এই শর্তে ক্ষমা প্রদর্শন করতে পারবেন বা চীফ মেটোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে ক্ষমা মঞ্জুর করার আদেশ দিতে পারেন।

ধাৰা ৩৩৯ যাকে ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে তার বিচার

১) যেক্ষেত্রে ধারা ৩৩৭ বা ধারা ৩৩৮ এর অধীন ক্ষমা মঞ্জুর করা হয়েছে এবং সরকারি কৌসুলী প্রত্যয়ন করেন যে, তার মতে ক্ষমা গ্রহণকারি কোন ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে অত্যাবশ্যক কোন কিছু গােপন করে বা মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়া, যে শর্তে ক্ষমা করা হয়েছিল, তা পরিপালন করে নাই, সেক্ষেত্রে যে অপরাধ প্রসঙ্গে উক্ত ব্যক্তিকে ক্ষমা মঞ্জুর করা হয়েছিল সেই অপরাধের জন্য বা একই বিষয় সম্পর্কে সে যে অপরাধে অভিযুক্ত বলে প্রতীয়মান হয়, সেই অপরাধের জন্য তার বিচার করা যাবে। তবে শর্ত থাকে যে, এইরূপ ব্যক্তিকে অন্যান্য আসামিদের অন্য কাহারাে সাথে একত্রে বিচার করা যাবে না, এবং এইরূপ বিচারে সে বলতে পারবে যে, যে শর্তে তাকে ক্ষমা মঞ্জুর করা হয়েছিল তা সে পালন করেছে; এইরূপ ক্ষেত্রে শর্ত যে পালন করা হয় নাই, তা প্রমাণ করার দায়িত্ব বাদী পক্ষের উপর বর্তাইবে।

২) ক্ষমা গ্রহণকারি কোন ব্যক্তির বিবৃতি এইরূপ বিচারে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য হিসাবে পেশ করা হবে।

৩) হাইকোর্ট বিভাগের অনুমােদন ব্যতিত এইরূপ কোন বিবৃতি সম্পর্কে মিথ্যা সাক্ষ্য দিবার অপরাধের নালিশ গ্রহণ করা যাবে না।

ধারা ৩৩৯ক ধারা ৩৩৯ এর অধীন কোন ব্যক্তির বিচারের পদ্ধতি

 (১) ধারা ৩৩৯ এর অধীন ক্ষমা গ্রহণকারি ব্যক্তির বিচারকারি আদালত-

ক) দায়রা আদালত হলে ধারা ২৬৫ঘ এর উপ-ধারার অধীন আসামিকে অভিযােগ পড়িয়া শুনানাে ও বুঝিয়ে দিবার পূর্বে, এবং

খ) কোন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত হলে, বাদী পক্ষের সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণের পূর্বে আসামিকে প্রশ্ন করবেন যে, যে শর্তে ক্ষমা মঞ্জুর করা হয়েছিল তা সে পরিপালন করেছে বলে দাবি করে কি না।

(২) আসামি যদি উক্তরূপ দাবি করে, তা হলে আদালত উহা লিপিবদ্ধ করবেন ও বিচার চালিয়ে যাবেন এবং রায় দিবার পূর্বে আসামি ক্ষমার শর্ত মান্য করেছেন কিনা তা সাব্যস্ত করবেন এবং সে তা মান্য করেছে বলে সাব্যস্ত হলে এই আইনে যাই থাকুক না কেন, আদালত খালাসের রায় দিবেন।

ধারা ৩৩৯খ আসামির অনুপস্থিতিতে বিচার

১) যে ক্ষেত্রে ধারা ৮৭ ও ধারা ৮৮ এর বিধান পালন করার পর আদালতের এইরূপ বিশ্বাস করার কারণ থাকে যে, আসামিকে যাতে গ্রেফতার ও বিচারে সাের্পদ না করা হয়, সেই জন্য সে পলায়ন করেছে বা আত্মগােপন করেছে এবং তাকে গ্রেফতার করার আশু সম্ভাবনা নাই, তা হলে নালিশী অপরাধ আমলে গ্রহণকারি আদালত বহুল প্রচারিত নূন্যতমপক্ষে দুইটি বাংলা দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত আদেশ দ্বারা উক্ত ব্যক্তিকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেই আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিবেন এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি উক্ত নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে সেই ব্যক্তির অনুপস্থিতিতেই তার বিচার করা হবে।

২) আসামিকে হাজির করার পর বা আসামি হাজির হওয়ার পর বা জামিনে মুক্ত হওয়ার পর যেখানে আসামি ফেরারী হয় বা হাজির হতে ব্যর্থ হয়, সেখানে উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত পদ্ধতি প্রযােজ্য হবে না এবং নালিশী অপরাধের জন্য এইরূপ ব্যক্তির বিচার করতে উপযুক্ত আদালত এইরূপ করার কারণ লিপিবদ্ধ করে তার অনুপস্থিতিতেই এইরূপ ব্যক্তির বিচার করবেন।

ধারা ৩৩৯গ মামলা নিষ্পত্তির সময়

১) ম্যাজিস্ট্রেট বিচারের জন্য মােকদ্দমা প্রাপ্ত হওয়ার তারিখ হতে একশত আশি দিনের মধ্যেই অবশ্যই বিচার সমাপ্ত করবেন।

২) কোন দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ বিচারের জন্য মােকদ্দমা প্রাপ্ত হওয়ার তারিখ হতে তিনশত ষাট দিনের মধ্যে অবশ্যই বিচার সমাপ্ত করবেন।

২ক) উপ-ধারা (১) বা উপ-ধারা (২) এ যাই থাকুক না কেন যেক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি একাধিক মােকদ্দমায় আসামি হয় এবং বিচারের জন্য তাকে ম্যাজিস্ট্রেট বা দায়রা আদালতে হাজির করা হয়, সেক্ষেত্রে এইরূপ মােকদ্দমাগুলির বিচার সমাপ্ত করার জন্য (১) ও (২) উপ-ধারায় নির্ধারিত সময় ধারাবাহিকভাবে গণনা করা হবে।

২খ) এক আদালত হতে অপর আদালতে মােকদ্দমা হস্তান্তর সম্পর্কে যাই থাকুক না কেন (১) বা (২) উপ-ধারায় বর্ণিত সময় মােকদ্দমার বিচারের সময় হবে।

৩) ১৯৯২ সনের ৪২নং আইন দ্বারা বাতিলকৃত।

৪) নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যদি বিচার কার্য সম্পন্ন করা না যায়, তা হলে আদালত অন্যরূপ নির্দেশ না দিলে জামিন অযােগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে আদালতের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে আসামিকে জামিনে মুক্তি প্রদান করা হবে।

৫) দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫ নং আইন) এর ধারা ৪০০ বা ধারা ৪০১-এর কোন মােকদ্দমার বিচারের ক্ষেত্রে কিংবা যে মােকদ্দমার বিচারের জন্য চৌত্রিশতম অধ্যায় নিহিত বিধান প্রযােজ্য সেই মােকদ্দমার বিচারের ক্ষেত্রে অত্র ধারার কোন কিছুই প্রযােজ্য হবে না।

৬) এই ধারায়, বিচারের উদ্দেশ্যে সময় নির্ধারণের নিমিত্তে

ক) ১৯৯২ সনের ৪২নং আইন এর ধারা ৩ বলে বাতিলকৃত।

খ) জামিনে গিয়া কোন আসামির পলায়নের কারণে যে সময় ব্যয় হবে উহা পরিগণনা করতে হবে না।

ধারা ৩৪০ যার বিরুদ্ধে মােকদ্দমা দায়ের করা হয়েছে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকার ও সাক্ষী হওয়ার যােগ্যতা

১) ফৌজদারি আদালতে অপরাধে অভিযুক্ত কোন ব্যক্তি কিংবা আদালতে এই বিধির অধীন যার বিরুদ্ধে কার্যক্রম দায়ের করা হয়েছে তার কৌসুলীর দ্বারা আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার থাকবে।

২) এইপ কোন আদালতে, যার বিরুদ্ধে ধারা ১০৭ বা দশম অধ্যায়, একাদশ অধ্যায়, দ্বাদশ অধ্যায়, বা ছত্তারিংশ অধ্যায় বা ধারা ৫৫২ এর অধীন কার্যক্রম দায়ের করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি নিজে উক্ত কার্যক্রমে সাক্ষী হিসাবে হাজির হতে পারবে।

৩) কোন অপরাধের দায়ে ফৌজদারি আদালতে অভিযুক্ত কোন ব্যক্তি আসামি পক্ষের সাক্ষী হওয়ার যােগ্য এবং তার বিরুদ্ধে বা তার সাথে একই বিচারে অভিযুক্ত অপর কোন আসামির বিরুদ্ধে প্রণীত অভিযােগ মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য শপথ গ্রহণপূর্বক সাক্ষ্য দিতে পারবে। তবে শর্ত থাকে যে,

ক) সেই ব্যক্তি নিজের লিখিতরূপে অনুরােধ না করলে তাকে সাক্ষী হিসাবে ডাকা হবে না; অথবা

খ) সে সাক্ষী দিতে ব্যর্থ হলে বিচারের কোন পক্ষ বা আদালত সেই বিষয়ে কোন মতামত দিতে পারবে না, অথবা ইহা দ্বারা তার বিরুদ্ধে বা তার সাথে একই বিচারে অভিযুক্ত অন্য কোন আসামির বিরুদ্ধে কোন অনুমানের উদ্ভব হবে না।

ধারা ৩৪১ আসামি কার্যক্রম বুঝিতে না পারিলে সেক্ষেত্রে পদ্ধতি

আসামি মাতাল না হওয়া সত্ত্বেও তাকে যদি কার্যক্রমের কথা বুঝানাে না যায় তা হলে আদালত অনুসন্ধান বা বিচার চালিয়ে যেতে পারবেন; এবং হাইকোর্ট বিভাগ ব্যতিত অপর কোন আদালতের ক্ষেত্রে যদি মােকদ্দমার ফল দণ্ডাজ্ঞা হয় তা হলে, পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি রিপাের্টসহ মােকদ্দমাটি হাইকোর্ট বিভাগে প্রেরণ করতে হবে এবং হাইকোর্ট বিভাগ সেই সম্পর্কে যেরূপ উপযুক্ত মনে করেন, সেইরূপ আদেশ দিবেন।

ধারা ৩৪২ আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করার ক্ষমতা

১) আসামিকে তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত সাক্ষ্য হতে উদ্ভূত কোন অবস্থা বিশ্লেষণ করতে সমর্থ করার উদ্দেশ্যে আদালত অনুসন্ধান বা বিচারের যে কোন পর্যায়ে আসামিকে পূর্বাহ্নে সতর্ক করে না দিয়া প্রয়ােজনীয় বলে বিবেচিত যে কোন প্রশ্ন তাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন এবং উপরিউক্ত উদ্দেশ্যে অভিযােগকারি পক্ষের সাক্ষীদের জবানবন্দি হওয়ার পরও তাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের আহ্বান জানাইবার পূর্বে তার নিকট মােকদ্দমা সম্পর্কে সাধারণভাবে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন।

২) এইরূপ কোন প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকার করলে বা মিথ্যা জবাব দিলে আসামি দণ্ডিত হবে না; তবে আদালত এইরূপ অস্বীকৃতি বা জবাব হতে যেরূপ ন্যায়সংগত মনে করেন, সেইরূপ অনুমান করতে পারবেন।

৩) আসামি কর্তৃক প্রদত্ত জবাব এইরূপ অনুসন্ধান বা বিচারে বিবেচনা করা যেতে পারে, এবং উক্ত জবাবে সে অপর কোন অপরাধ করেছে বলে আভাস পাওয়া গেলে অপরাধের অনুসন্ধান বা বিচারে উক্ত জবাব তার পক্ষে বা বিপক্ষে সাক্ষ্য হিসেবে দাখিল করা যেতে পারে।

৪) আসামিকে কোন প্রকার শপথ গ্রহণ করানাে যাবে না।

ধারা ৩৪৩ তথ্য প্রকাশে প্রলুদ্ধকরণের নিমিত্তে কোন প্রভাব বিস্তার করা যাবে না

ধারা ৩৩৭ ও ধারা ৩৩৮ এর বিধান মােতাবেক ব্যতিত আসামি অবহিত আছে এইরূপ কোন কিছু প্রকাশ করতে বা প্রকাশ করা হতে বিরত থাকতে তাকে প্রলুদ্ধ করার জন্য কোন প্রতিশ্রুতি কিংবা হুমকি দ্বারা বা অন্য কোনরূপে তার উপর প্রভাব বিস্তার করা যাবে না।

ধারা ৩৪৪ কার্যক্রম স্থগিত কিংবা মুলতবী রাখার ক্ষমতা

১) সাক্ষীর অনুপস্থিতি বা অন্য কোন যুক্তিসঙ্গত কারণে যদি কোন অনুসন্ধান বা বিচারের আরম্ভ কাজ স্থগিত রাখা বা অনুসন্ধান বা বিচার মূলতবী রাখা প্রয়ােজনীয় বা সংগত হয়ে পড়ে, তা হলে আদালত যদি উপযুক্ত মনে করে, তবে উহার কারণ উল্লেখপূর্বক লিখিত আদেশ দ্বারা যে শর্তে উপযুক্ত মনে করেন, সেই শর্তে, যে সময়ের জন্য যথােপযুক্ত মনে করেন সেই সময়ের জন্য সময়ে সময়ে তা স্থগিত ৰা মূলতবী রাখতে পারবেন এবং আসামি কারাগারে থাকলে পরােয়ানা ইস্যু দ্বারা তাকে পুনরায় কারাগারে পাঠাতে পারবেন।

রিমান্ড

তবে শর্ত থাকে যে, অত্র ধারার অধীন কোন ম্যাজিস্ট্রেট কোন আসামিকে একসাথে পনের দিনের অধিক মেয়াদের জন্য কারাগারে প্রেরণ করতে পারবেন না।

২) হাইকোর্ট বিভাগ ব্যতিত অন্য কোন আদালত কর্তৃক এই ধারার অধীন প্রদত্ত প্রত্যেকটি আদেশ লিখিত এবং বিচারকারি জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক স্বাক্ষরিত হবে।

রিমান্ডের জন্য যুক্তিসংগত কারণ

ব্যাখ্যা-আসামি অপরাধ করে থাকতে পারে এই মর্মে সন্দেহ তৈরীর মত যথেষ্ট সাক্ষ্য যদি গৃহিত হয়ে থাকে, এবং রিমান্ডের দ্বারা আরাে সাক্ষ্য গৃহিত হতে পারে বলে যদি প্রতীয়মান হয়, তা হলে উহা আসামিকে রিমান্ডে দিবার একটি যুক্তিযুক্ত কারণ হবে।

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...