Skip to main content

Witness Who May Testify সাক্ষী কে সাক্ষী হতে পারে সাক্ষী হওয়ার যোগ্যতা কি সাক্ষ্য আইন ১৮৭২

সাক্ষ্য আইন নবম অধ্যায় - সাক্ষী।
ধারা ১১৮ কে সাক্ষ্য দিতে পারে।
ধারা ১১৯ বােবা সাক্ষী।
ধারা ১২০ দেওয়ানি মামলার পক্ষগণ ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী, ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন ব্যক্তির স্বামী বা স্ত্রী।
ধারা ১২১ জজ ও ম্যাজিস্ট্রেষ্ট।
ধারা ১২২ বিবাহ স্থির থাকাকালীন যােগাযােগ।
ধারা ১২৩ রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে স্বাক্ষ্য।
ধারা ১২৪ সরকারি পর্যায়ের পত্রালাপ।
ধারা ১২৫ অপরাধ সংঘটন সম্পর্কে সংবাদ।
ধারা ১২৬ পেশা সম্পর্কিত পত্রালাপ।
ধারা ১২৭ দোভাষী ইত্যাদি ক্ষেত্রে ১২৬ ধারার প্রয়োগ।
ধারা ১২৮ স্বত্বঃ প্রণোদিত সাক্ষ্য দেয়ার ফলে সুবিধা পরিত্যক্ত হয় না।
ধারা ১২৯ আইন উপদেষ্টার সাথে গোপন পত্ৰালাপ।
ধারা ১৩০ মামলার পক্ষ নয় এরূপ সাক্ষীর স্বত্বের দলিল দাখিল।
ধারা ১৩১ যে দলিল অপর কোন ব্যক্তির দখলে থাকলে সে তা দাখিল করতে অস্বীকার করতে পারত তা দাখিল।
ধারা ১৩২ কোন প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী কোন অপরাধের সাথে জড়িত করবে এ অজুহাতে উত্তর দান হতে সাক্ষীকে অব্যাহতি দেয়া যায় না।
ধারা ১৩৩ সহযোগী সাক্ষী।
ধারা ১৩৪ সাক্ষীর সংখ্যা।

Chapter IX -Of Witness

সাক্ষ্য আইন নবম অধ্যায় - সাক্ষী

সাক্ষ্য আইন ধারা ১১৮ কে সাক্ষ্য দিতে পারে

আদালত যদি না মনে করেন যে, কোন ব্যক্তি অল্প বয়স, অতি বৃদ্ধ বয়স, দৈহিক বা মানসিক ব্যাধি বা অনুরূপ অন্য কোন কারণে তাদেরকে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে বা সে প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিতে অক্ষম, তা হলে সমস্ত ব্যক্তিই সাক্ষ্যদানের যােগ্যতা সম্পন্ন।

ব্যাখ্যাঃ কোন বিকৃতি মস্তিষ্ক ব্যক্তি যদি তার মস্তিক বিকৃতির দরুন তাকে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে বা তার যুক্তি সঙ্গত উত্তর দিতে অক্ষম না হয় তবে সে ব্যক্তি সাক্ষ্য দানের অযােগ্য হবে না।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১১৯ বােবা সাক্ষী

যে সাক্ষী কথা বলতে পারে না, সে যদি তার বক্তব্য অন্য কোন ভাবে, অর্থাৎ লিখে বা ইশারা করে বুঝাতে পারে, তবে সেভাবে সে সাক্ষ্য দিতে পারবে; তবে সে লেখা বা ইশারা প্রকাশ্য আদালতে লিখতে বা করতে হবে, এরূপভাবে যে স্বাক্ষ্য দেয়া হবে তা মৌখিক সাক্ষ্য বলে পরিগণিত হবে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২০ দেওয়ানি মামলার পক্ষগণ ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী, ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন ব্যক্তির স্বামী বা স্ত্রী

সমস্ত দেওয়ানি মামলায়, মামলার পক্ষগণ এবং কোন পক্ষের স্বামী বা স্ত্রী অবশ্যই যােগ্যতাসম্পন্ন সাক্ষী হবে। কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলায় সে ব্যক্তির স্বামী বা স্ত্রী অবশ্যই যােগ্যতা সম্পন্ন সাক্ষী হবে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২১ জজ ও ম্যাজিস্ট্রেষ্ট

কোন জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট যে আদালতের অধীন, সে আদালতের বিশেষ আদেশ ছাড়া জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে আদালতে স্বীয় আচরণ সম্পর্কে, অথবা জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে আদালতে তার গোচরে এসেছে এমন কোন বিষয় সম্পর্কে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য হবেন না। কিন্তু তিনি উক্ত পদের কর্তব্য পালন করার সময় অপরাপর যে সব ঘটনা তার উপস্থিতিতে ঘটেছে সেগুলি সম্পর্কে তার সাক্ষ্য গ্রহণ করা যেতে পারে।

উদাহরণ -জজ ও ম্যাজিস্ট্রেষ্ট

(ক) ক দায়রা আদালতে তার বিচারকালে বলে যে, ম্যাজিস্ট্রেট খ অন্যায়ভাবে তার জবানবন্দী গ্রহণ করেছে। উর্ধ্বতন কোন আদালতের বিশেষ আদেশ ছাড়া খ উক্ত বিষয় সম্পর্কে কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য নয়।

(খ) ম্যাজিস্ট্রেট খ মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ার অভিযোগে ক দায়রা আদালতে অভিযুক্ত হল । উর্ধ্বতন আদালতের বিশেষ আদেশ ছাড়া ক যা বলে ছিল, সে সম্পর্কে খ-কে প্রশ্ন‌ করা যাবে না।

(গ) দায়রা জজ খ-এর এজলাসে ক-এর বিচারকালে জনৈক পুলিশ অফিসারকে হত্যা করার চেষ্টার অভিযোগে ক দায়রা আদালতে অভিযুক্ত হল। ঘটনা সম্পর্কে খ-এর সাক্ষ্য গ্রহণ করা যেতে পারে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২২ বিবাহ স্থির থাকাকালীন যােগাযােগ

কোন ব্যক্তি যার সাথে বিবাহ হয়েছে, বিবাহ বজায় থাকাকালে সে ব্যক্তির সাথে তার স্ত্রী বা স্বামীর যােগাযােগের বিষয়বস্ত প্রকাশ করতে সে ব্যক্তিকে বাধ্য করা যাবে না। তথ্য প্রেরণকারী বা তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিনিধির সম্মতি ছাড়া পত্রের বিষয়বস্ত প্রকাশ করার অনুমতিও তাকে দেয়া যাবে না, তবে বিবাহিত ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে কোন দেওয়ানি মামলায় অথবা তাদের একজনের বিরুদ্ধে কোন অপরাধ করার দায়ে অপরজন ফৌজদারিতে সােপর্দ হয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে যােগাযােগের বিষয় প্রকাশ করতে দেয়া যাবে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৩ রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে স্বাক্ষ্য

রাষ্ট্রীয় বিষয়াদি সম্পর্কিত অপ্রকাশিত সরকারি দলিলপত্র হতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে কাউকে সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান কর্মকর্তার অনুমতি ছাড়া সাক্ষ্য দেয়ার অনুমতি দেয়া যাবে না। উক্ত কর্মকর্তা অনুমতি দেয়া বা না দেয়া যা উপযুক্ত বিবেচনা করবেন, তাই করতে পারবেন।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৪ সরকারি পর্যায়ের পত্রালাপ

কোন সরকারি কর্মচারীর কাছে সরকারি কোন গোপন বিষয়ে যে সব চিঠিপত্র আসে, তা প্রকাশ করলে জনস্বার্থের ব্যাঘাত হবে বলে যখন তিনি মনে করবেন, তখন তাকে তা প্রকাশ করতে বাধ্য করা যাবে না।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৫ অপরাধ সংঘটন সম্পর্কে সংবাদ

কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ অফিসার কোন অপরাধ সংঘটিত হবার সংবাদ কি রূপে পেয়েছেন, তা বলতে তাকে বাধ্য করা যাবে না, এবং সরকারি রাজস্ব সংক্রান্ত কোন অপরাধ সংঘটনের সংবাদ রাজস্ব বিভাগীয় কোন অফিসার কিরূপে পেয়েছেন, তা বলতে তাকে বাধ্য করা যাবে না।

ব্যাখ্যাঃ এ ধারায় “রাজস্ব বিভাগীয় অফিসার” বলতে সরকারি রাজস্ব বিষয় সংক্রান্ত বিভাগের যে কোন শাখার কার্যে নিযুক্ত যে কোন কর্মচারীকে বুঝানাে হয়েছে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৬ পেশা সম্পর্কিত পত্রালাপ

কোন ব্যারিস্টার, এডভোকেট বা উকিল তার মক্কেল কর্তৃক ব্যারিস্টার, এ্যাডভোকেট বা উকিল হিসাবে নিযুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে উক্ত মক্কেল কর্তৃক বা মক্কেলের পক্ষ হতে তার কাছে লিখিত কোন পত্রের বিষয় মক্কেলের অনুমতি ছাড়া প্রকাশ করতে পারবেন না, অথবা তার ব্যক্তিগত নিযুক্তি প্রসঙ্গে মক্কেলের যে সব দলিল তার কাছে পরিচিত হয়েছে, সেগুলির বিষয়বস্তু বা অবস্থার বিষয়ে কোন বিবৃতি দিতে পারবেন না, অথবা তার নিযুক্তি প্রসঙ্গে মক্কেলকে তিনি যে পরামর্শ দিয়েছেন, তা প্রকাশ করতে পারবেন না।

তবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি প্রকাশ করা এ ধারায় তা নিষিদ্ধ হবে না-

(১) কোন বেআইনী উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা হিসাবে যে পত্রালাপ করা হয়েছে

(২) কোন ব্যারিস্টার, এডভোকেট বা উকিল স্বীয় পেশাগত কার্যে নিযুক্ত থাকাকালে যদি এমন কোন ঘটনা লক্ষ্য করে থাকেন, যার দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, তার নিযুক্তির পর কোন অপরাধ বা প্রতারণা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুরূপ ঘটনার প্রতি উক্ত ব্যারিস্টার এটর্নি বা উকিলের মনােযােগ তার মক্কেল কর্তৃক বা মক্কেলের পক্ষ হতে আকৃষ্ট করা হয়েছিল কিনা, তা গুরুত্ব পূর্ণ নয়।

ব্যখ্যাঃ এ ধারায় বর্ণিত বাধ্যবাধকতা নিযুক্তির অবসান ঘটার পরও অব্যাহত থাকে।

উদাহরণ-পেশা সম্পর্কিত পত্রালাপ

(ক) মক্কেল ক এডভােকেট খ-কে জানাল “আমি জালিয়াতি করেছি এবং আপনি আমার পক্ষে মামলা পরিচালনা করবেন।” কোন ব্যক্তিকে দোষী জেনেও তার পক্ষে মামলা পরিচালনা করা যেহেতু অপরাধমূলক উদ্দেশ্য নয়, সেহেতু উপরােক্ত পত্রালাপের গােপনীয়তা রক্ষা করতে হবে।

(খ) মক্কেল ক এডভােকেট খ-কে জানাল,“আমি একটি জাল দলিল ব্যবহার করে সম্পত্তির দখল নিতে চাই এবং আমার পক্ষে এ বিষয়ে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করার জন্য আপনাকে অনুরােধ করছি।” একটি অপরাধমূলক উদ্দেশ্যে সাধনের চেষ্টা হিসাবে এ পত্রালাপ করা হয়েছে বলে এটার গােপনীয়তা রক্ষা করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই।

(গ) তহবিল তসরূপের দায়ে অভিযুক্ত ক তার পক্ষে মামলা পরিচালনা করার জন্য এডভােকেট খ-কে নিযুক্ত করল । মামলা চলাকালে খ লক্ষ্য করল যে, তসরূপকৃত পরিমাণ অর্থ ক-এর কাছে হতে আদায় দেখিয়ে হিসাব খাতায় একটি হিসাব লেখা হয়েছে, যা তার নিযুক্তির শুরুতে লেখা ছিল না। যেহেতু এটা এমন একটি ঘটনা, যা খ তার নিযুক্তি বহাল থাকাকালে লক্ষ্য করেছে এবং যা দ্বারা মামলা চলতে থাকাকালে প্রতারণা করা প্রতীয়মান হয়েছে, সেহেতু এটার গােপনীয়তা রক্ষা করার কোন বাধ্যবাধকতা নেই।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৭ দোভাষী ইত্যাদি ক্ষেত্রে ১২৬ ধারার প্রয়োগ

দোভাষী ও এডভোকেটের কেরানী কিংবা কর্মচারীদের বেলায়ও ১২৬ ধারার বিধান প্রয়োগযোগ্য হবে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৮ স্বত্বঃ প্রণোদিত সাক্ষ্য দেয়ার ফলে সুবিধা পরিত্যক্ত হয় না

কোন দেওয়ানি মামলার কোন পক্ষ যদি স্বেচ্ছায় বা অন্য কোন ভাবে মামলায় স্বাক্ষ্য দেয়, তবে তা দ্বারা একথা বুঝাবে না যে, সে ১২৬ ধারায় উল্লেখিত গোপন কথা প্রকাশের সম্মতি দিয়েছে। কোন দেওয়ানি মামলা বা কার্যক্রমের কোন পক্ষ যদি কোন ব্যারিস্টার, উকিল বা এডভোকেটকে সাক্ষ্য হিসেবে ডাকে এবং তাকে এমন কোন বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করে, যে বিষয়টি উক্ত ব্যারিস্টার, উকিল বা এডভোকেট সে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা না করা হলে প্রকাশ করতে পারত না, তবে বুঝতে হবে যে, সে ব্যক্তি বিষয়টি প্রকাশ করার সম্মতি দিয়েছে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১২৯ আইন উপদেষ্টার সাথে গোপন পত্ৰালাপ

কোন ব্যক্তি ও তার পেশাদার আইন উপদেষ্টার মধ্যে কোন গোপন পত্রালাপ হয়ে থাকলে, সে ব্যক্তি যদি কোন মামলায় সাক্ষ্য দেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ না করে, তবে সে গোপন পত্রালাপের বিষয় আদালতে প্রকাশ করতে তাকে বাধ্য করা যাবে না। যদি সে সাক্ষ্য দেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে, তবে তার দেয়া সাক্ষ্যের ব্যাখ্যার জন্য উক্ত গোপন পত্রালাপের বিষয় আদালতের জানা দরকার হলেই কেবল তাকে তা প্রকাশ করতে বাধ্য করা যাবে, অন্যথায় নয়।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১৩০ মামলার পক্ষ নয় এরূপ সাক্ষীর স্বত্বের দলিল দাখিল

মামলার পক্ষ নয়, এরূপ কোন সাক্ষীকে তার সম্পত্তির স্বত্ব সংক্রান্ত কোন দলিল অথবা যে দলিল বলে কোন সম্পত্তি সে বন্ধকদার হিসাবে দখল করে, সে দলিল অথবা যে দলিল উপস্থাপন করলে তার কোন অপরাধ ধরা পড়ার আশঙ্কা থাকে এরূপ কোন দলিলর আদালতে উপস্থাপন করতে বাধ্য করা যাবে না, যদি না, যে ব্যক্তি উক্ত দলিল উপস্থাপন করাতে চায় তার বা যার মাধ্যমে সে অধিকার দাবি করছে তার সাথে সাক্ষী কোন লিখিত চুক্তিতে উক্ত দলিল উপস্থাপন করতে সম্মত হয়ে থাকে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১৩১ যে দলিল অপর কোন ব্যক্তির দখলে থাকলে সে তা দাখিল করতে অস্বীকার করতে পারত তা দাখিল

কোন ব্যক্তির দখলে যদি এমন কোন দলিল থাকে, যা অপর কারো দখলে থাকলে তা উপস্থাপন করতে অস্বীকার করার অধিকার সে ব্যক্তির থাকত, তবে শেষোক্ত ব্যক্তি সে দলিল উপস্থাপনের সম্মতি না দিলে প্রথমোক্ত ব্যক্তিকে তা উপস্থাপন করতে বাধ্য করা যাবে না।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১৩২ কোন প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী কোন অপরাধের সাথে জড়িত করবে এ অজুহাতে উত্তর দান হতে সাক্ষীকে অব্যাহতি দেয়া যায় না

কোন দেওয়ানি বা ফৌজাদারী মামলায় বা কার্যক্রমে বিচার্য বিষয়ের প্রাসঙ্গিক কোন বিষয়ে সাক্ষীকে প্রশ্ন করা হলে সে প্রশ্নের উত্তর সাক্ষীকে অপরাধমূলক কার্যে জড়িত করবে অথবা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত করার সম্ভাবনা থাকবে, অথবা তার‌ ফলে সাক্ষী শাস্তি পাবার যোগ্য হবে বা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে শাস্তি পাবার যোগ্য হবার সম্ভাবনা থাকবে, এ অজুহাতে উক্ত সাক্ষীকে অনুরূপ প্রশ্নের উত্তর দান হতে অবশ্যই অব্যাহতি দেয়া যাবে না। তবে, সাক্ষীকে যদি অনুরূপ কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য করা হয়, তবে তার দরুন তাকে গ্রেফতার করা বা ফৌজদারিতে সোপর্দ করা যাবে না বা কোন ফৌজদারি মামলায় তার বিরুদ্ধে তার প্রমাণ করা যাবে না। কিন্তু অনুরূপ কোন উত্তরের দরুন তাকে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ার অভিযোগে ফৌজদারি আদালতে সোপর্দ করা যাবে।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১৩৩ সহযোগী সাক্ষী

আসামি সহযোগী আসামির বিরুদ্ধে স্বাক্ষ্য দেয়ার উপযুক্ত ব্যক্তি বলে পরিগণিত হবে। সহযোগীর অসমর্থিত সাক্ষ্যের ভিত্তিতে আসামিকে সাজা দেয়া হলে কেবলমাত্র সে কারণেই উক্ত সাজা বেআইনী হবে না।

সাক্ষ্য আইন ধারা ১৩৪ সাক্ষীর সংখ্যা

কোন মামলায় কোন ঘটনা প্রমাণের জন্য নির্দিষ্ট কোন সংখ্যার সাক্ষীর দরকার হবে না।

টপিকস

সাক্ষ্য আইন নবম অধ্যায় - সাক্ষী। ধারা ১১৮ কে সাক্ষ্য দিতে পারে। ধারা ১১৯ বােবা সাক্ষী। ধারা ১২০ দেওয়ানি মামলার পক্ষগণ ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী, ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন ব্যক্তির স্বামী বা স্ত্রী। ধারা ১২১ জজ ও ম্যাজিস্ট্রেষ্ট। ধারা ১২২ বিবাহ স্থির থাকাকালীন যােগাযােগ। ধারা ১২৩ রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে স্বাক্ষ্য। ধারা ১২৪ সরকারি পর্যায়ের পত্রালাপ। ধারা ১২৫ অপরাধ সংঘটন সম্পর্কে সংবাদ। ধারা ১২৬ পেশা সম্পর্কিত পত্রালাপ। ধারা ১২৭ দোভাষী ইত্যাদি ক্ষেত্রে ১২৬ ধারার প্রয়োগ। ধারা ১২৮ স্বত্বঃ প্রণোদিত সাক্ষ্য দেয়ার ফলে সুবিধা পরিত্যক্ত হয় না। ধারা ১২৯ আইন উপদেষ্টার সাথে গোপন পত্ৰালাপ। ধারা ১৩০ মামলার পক্ষ নয় এরূপ সাক্ষীর স্বত্বের দলিল দাখিল। ধারা ১৩১ যে দলিল অপর কোন ব্যক্তির দখলে থাকলে সে তা দাখিল করতে অস্বীকার করতে পারত তা দাখিল। ধারা ১৩২ কোন প্রশ্নের উত্তরে সাক্ষী কোন অপরাধের সাথে জড়িত করবে এ অজুহাতে উত্তর দান হতে সাক্ষীকে অব্যাহতি দেয়া যায় না। ধারা ১৩৩ সহযোগী সাক্ষী। ধারা ১৩৪ সাক্ষীর সংখ্যা।



Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...

চার্জ গঠন কাকে বলে চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে

 ভিডিও শর্ট নোটস্ অন ল - চার্জ ও চার্জ গঠন কাকে বলে?  চার্জ গঠনের উদ্দেশ্যে ও চার্জে কি কি বিষয় উল্লেখ থাকে?  কখন বিভিন্ন অপরাধের চার্জ ও বিচার একসাথে করা যায় ও কখন করা যায় না?  ত্রুটিপূর্ণ চার্জ গঠনের ফলাফল কি?  চার্জশিট ব্যাতিত বিচার বৈধ কিনা।  কখন আসামিকে অব্যহতি দেয়া হয়? Video Short Notes on Law.  What is charge and what is framing of charge?  What is the aim of framing of charge?  What things are included in the charge?  When several charges can be framed and tried at the same time and when not possible?  What is the result of faulty charge?  Whether trial is valid without charge sheet.  When the defendant is discharged from guilt. প্রশ্ন: চার্জ (charge) কাকে বলে? উত্তর: ফৌজদারি কার্যবিধির ৪ (১) (সি) ধারা অনুযায়ী-কোন চার্জ একাধিক দফা সম্বলিত হলে সেই দফা সমূহের যে কোন একটি দফা চারজন অন্তর্ভুক্ত হবে। (Charge includes any head of charge when the charge contains more its than one.) অন্যভাবে বলা যায় -কোন অপরাধীকে...