Skip to main content

Featured post

Vegan Cheese Alternatives Nut-Based Offer Artisanal, Cultured Cheeses

আদেশ ৩২ নাবালক এবং বিকৃত মস্তিষ্ক লােকগণ দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা।

Order 32 Suits by or against Minors and Persons of Unsound Mind

আদেশ ৩২ নাবালক এবং বিকৃত মস্তিষ্ক লােকগণ দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা।

আদেশ ৩২ বিধি ১ আসন্ন বন্ধু দ্বারা নাবালক দ্বারা মামলা নাবালক দ্বারা প্রত্যেক মামলা তার নামে সে লােক দ্বারা রুজু করতে হবে যাকে অনুরূপ মামলায় নাবালকের আসন্ন বন্ধু বলে ডাকা হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ১ বিধির বিশ্লেষণ

নাবালক বা বিকৃতমস্তিষ্কের উপর সমন জারি

বিবাদীপক্ষ বিকৃতমস্তিষ্ক থাকলে দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর আদেশ-৩২ অনুযায়ী স্বভাবজ অভিভাবক ইচ্ছা পােষণ করলে এবং নাবালক ও বিকৃতমস্তিষ্ক এর স্বার্থের হানিকর কোন করা না করলে নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্কের পক্ষে মামলা পরিচালনা করতে পারবেন। তাদের পক্ষে অভিভাবকের নামে দস্তখত করবেন এবং আদালতে জবানবন্দি দিবেন। নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্ক অভিভাবকের কৃতকার্যে বাধ্য থাকবেন। নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্কের স্বার্থের হানি হয় যদি এরূপ কার্য সংগঠন করে, তা হলে তারা অভিভাবকের কৃতকার্যে বাধ্য থাকবে না। নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্কের স্বভাবজ অভিভাবকের প্রতি বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার পরও স্বভাবজ অভিভাবক তাদের অনুকুলে আদালতে হাজির হয়ে কার্য না করলে‌ আদালত হতে একজন অ্যাডভােকেটকে রসুম ও ডাক মাশুলের রশিদপ্রাপ্ত হয়ে অভিভাবক হিসাবে নিযুক্ত করবেন। ঐ নিযুক্তিয় অভিভাবক আদালতের আদেশপ্রাপ্তে নাবালক ও স্বভাবজ অভিভাবকের প্রতি মামলার উত্তর দিবার জন্য ডাকযােগে বিজ্ঞপ্তি দিবেন। যদি উক্ত নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্ক পক্ষে মামলায় উত্তরদায়ক হয়, তা হলে স্বভাবজ অভিভাবক অবশ্যই আদালতের নিযুক্তিয় অভিভাবকের নিকট হাজির হবে এবং আবশ্যকীয় উপদেশ দিবেন ও মামলা সংক্রান্ত দলিলাদি উপস্থিত করবেন। আদালতের নিযুক্তিয় অভিভাবক নাবালক ও বিকৃত মস্তিষ্কের পক্ষে লিখিত জবাব পেশ করবেন এবং সেজন্য যদি ব্যয় হয়েছে দাবি করে তা হলে আদালতের আদেশ মতে বাদী উক্ত ব্যয়ের টাকা পেশ করবেন। ডাকঘর বা ঠিকান ভুল হওয়ার কারণে স্বভাবজ অভিভাবকের প্রতি বিজ্ঞপ্তি জারি না হলে বাদীপক্ষ অবশ্যই ঠিকানা মিলাইয়া উহা সংশােধন করবেন। মামলার সমন বা বিজ্ঞপ্তি জারি না হওয়া পর্যন্ত মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত করা হবে না।

আদেশ ৩২ বিধি ২ আসন্ন বন্ধু ছাড়া মামলা করা হলে নথি হতে আরজি অপসৃতকরণ

১) যেক্ষেত্রে কোন মামলা আসন্ন বন্ধু ছাড়াই নাবালক দ্বারা বা নাবালকের পক্ষে রুজু হয়েছে সেক্ষেত্রে বিবাদী উক্ত আরজি যে উকিল লােক দ্বারা হাজির করেছিল তার কাছে হতে মামলার খরচাদিসহ আরজি নথি হতে প্রত্যাহার করার জন্য দরখাস্ত করতে পারে।

২) অনুরূপ দরখাস্ত পত্রের নােটিশ উক্ত ব্যক্তিবর্গ বরাবর প্রদান করতে হবে এবং আদালত তার আপত্তি (যদি কোন) শুনানীর পর বিষয়টির উপর বিবেচনা মত সঠিক আদেশ প্রদান করতে পারে।

আদেশ ৩২ বিধি ৩ আদালত দ্বারা নাবালক বিবাদীর জন্য মামলায় অভিভাবক নিযুক্ত হবেন

১) যেক্ষেত্রে বিবাদী নাবালক হয় সেক্ষেত্রে আদালত তার নাবালকত্বের ব্যাপারে সন্তুষ্ট হয়ে উক্ত নাবালকের মামলার জন্য একজন যথাযথ লােককে অভিভাবক নিযুক্ত করবে।

২) নাবালকের নামে এবং তার পক্ষে বা বাদী দ্বারা আবেদনক্রমে মামলার জন্য‌ অভিভাবক নিয়ােগের আদেশ লাভ করা যেতে পারে।

৩) মামলার বিতর্কিত বিষয়ে নাবালকের স্বার্থের প্রতিকূলে প্রস্তাবিত অভিভাবকের কোন স্বার্থ নাই এবং সে অনুরূপ অভিভাবক নিযুক্ত হওয়ার যথাযথ বলে এই তথ্যের সত্যতা প্রতিপাদন পূর্বক একটি শপথনামা সমর্থনে অনুরূপ দরখাস্ত করতে হবে।

৪) নাবালককে এবং এতদুদ্দেশ্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিযুক্ত বা ঘােষিত নাবালকের কোন অভিভাবক বরাবর নােটিশ ছাড়া বা যেক্ষেত্রে অনুরূপ অভিভাবক নাই বা নাবালকের পিতা বা অপর কোন স্বাভাবিক অভিভাবক যার তত্ত্বাবধানে নাবালক আছে, অনুরূপ লােকের উপর নােটিশ প্রদান না করে এবং এই উপ-বিধির অধীনে যার উপর নােটিশ জারি করা হবে তার পক্ষে উথিত কোন আপত্তি শুনানীর পর ছাড়া এই বিধি অধীনে কোন দরখাস্তের উপর কোন আদেশ দেয়া যাবে না।

৫) উপবিধি (১) এর অধীনে নাবালকের মামলার জন্য কোন লােক অভিভাবক নিযুক্ত হয়ে থাকলে অনুরূপ মামলায় সৃষ্টি হওয়া সকল কর্মধারা তথা আপিল বা রিভিশন আদালতের কর্মধারা এবং ডিক্রীজারি কর্মধারা ব্যাপি এরূপ লােক অভিভাবক হিসেবে চালাইতে থাকবে যদি না অবসর, অপসারণ বা মৃত্যুর কারণে তার নিযুক্তির অবসান না হয়ে থাকে।

আদেশ ৩২ বিধি ৪ মামলায় কে আসন্ন বন্ধু হিসেবে কাজ করতে পারে এবং অভিভাবকরূপে নিযুক্ত হতে পারে

১) কোন লােক সুস্থ মনের অধিকারী এবং সাবালকত্ব প্রাপ্ত হলে কোন নাবালকের আসন্ন বন্ধু হিসেবে বা মামলার জন্য তার অভিভাবক হিসেবে কাজ করতে পারে। তবে শর্ত হল যে, অনুরূপ লােকের স্বার্থ নাবালকের স্বার্থের প্রতিকূলে নয় এবং সে আসন্ন বন্ধুর ক্ষেত্রে সে বিবাদী নয়, বা মামলার অভিভাবকের ক্ষেত্রে কোন বাদী নয় ।

২) যেক্ষেত্রে কোন নাবালকের যথাযথ কর্তৃপক্ষ নিযুক্ত বা ঘােষিত কোন অভিভাবক আছে সেক্ষেত্রে উক্ত অভিভাবক ব্যতিরেকে অপর কোন লােক নাবালকের পক্ষে আসন্ন বন্ধু হিসেবে কর্ম করতে বা মামলার জন্য তার অভিভাবক নিযুক্ত হতে পারে, যদি না আদালত কারণ লিখিত পূর্বক বিবেচনায় আনে যে, নাবালকের মঙ্গলার্থে অপর কোন লােককে কর্ম করতে বা অভিভাবক নিযুক্ত হতে অনুমতি দেয়া প্রয়ােজন।

৩) কোন লােককে তার সম্মতি ছাড়া মামলার অভিভাবক নিয়ােগ করা যাবে না।

৪) যেক্ষেত্রে অপর কোন লােক মামলার অভিভাবক হিসেবে কর্ম করার জন্য যথাযথ এবং ইচ্ছুক নাই সেক্ষেত্রে আদালত তার যে কোন কর্মকর্তাকে অনুরূপ অভিভাবক নিযুক্ত করতে পারেন এবং নির্দেশ প্রদান করতে পারেন যে, উক্ত কর্মকর্তাকে বা মামলার পক্ষগণ বা পক্ষদের এক বা একাধিক পক্ষ দ্বারা বহন করতে হবে বা নাবালকের স্বার্থ আছে ঐ তহবিল আদালতে থাকলে তা হতে খরচ হবে এবং ন্যায় ও অবস্থাভেদে দরকার হলে অনুরূপ খরচাদির পরিশােধ বা অব্যাহতি সম্পর্কে নির্দেশ দিতে পারেন।

আদেশ ৩২ বিধি ৫ মামলায় নাবালকের আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক দ্বারা প্রতিনিধিত্ব

১) নাবালকের পক্ষে আদালতে সব দরখাস্ত ১০ বিধির অন্তর্গত (২) উপবিধির‌ অধীনে দরখাস্ত ছাড়া মামলার জন্য তার আসন্ন বন্ধু বা তার মামলার অভিভাবক দ্বারা পেশ করতে হবে ।

২) কোন মামলায় বা আদালতে উপস্থাপিত কোন আবেদনক্রমে প্রদত্ত প্রত্যেক আদেশ দ্বারা যদি কোন নাবালকের স্বার্থ জড়িত থাকে বা ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং সে নাবালকের পক্ষে মামলার কোন আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবকের প্রতিনিধিত্ব ছাড়া যদি আদেশ প্রদান করা হয়, তবে তা খারিজ করা যাবে, এবং যেক্ষেত্রে যে পক্ষের অনুরােধক্রমে উক্ত আদেশ দেয়া হয়েছে সে পক্ষের উকিল যদি অনুরূপ নাবালকত্বের বিষয় জানিতেন বা সংগত কারণে তার জানা উচিত ছিল সেক্ষেত্রে সে উকিল দ্বারা প্রদেয় খরচাদির টাকা পরিশােধ করতে হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ৬ নাবালকের জন্য ডিক্রীর অধীনে আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক দ্বারা সম্পত্তি গ্রহণ

১) মামলার কোন আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক আদালতের অনুমতি ছাড়া নাবালকের পক্ষে

ক) ডিক্রী বা আদেশ হওয়ার আগে আপােষক্রমে, বা

খ) নাবালকের অনুকূলে প্রদত্ত কোন ডিক্রী বা আদেশের অধীনে কোন টাকা বা অন্যান্য অস্থাবর সম্পত্তি গ্রহণ করবে না।

২) যেক্ষেত্রে মামলায় আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক যথাযথ কর্তৃপক্ষ দ্বারা নাবালকের সম্পত্তির অভিভাবক নিযুক্ত বা ঘােষিত হয় নাই বা এইভাবে নিযুক্ত বা ঘােষিত হওয়ার পর কোন টাকা বা অস্থাবর সম্পত্তি গ্রহণে অসমর্থতা আদালতের গােচরীভূত থাকে, সেক্ষেত্রে আদালত উক্ত লােককে যদি সম্পত্তি গ্রহণের অনুমতি প্রদান করে, তা হলে সম্পত্তিটিকে বিনষ্ট হতে পর্যাপ্তভাবে রক্ষা করার জন্য এবং তার সঠিক প্রয়ােগ নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ জামানত তলবের নির্দেশ দিতে পারেন যা তার মতে তজ্জন্য যথেষ্ট হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ৭ মামলার আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক দ্বারা চুক্তি বা আপোেষ 

১) মামলার কোন আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক আদালতের কর্মধারায় স্পষ্টভাবে লিখিত অনুমতি ছাড়া যে মামলায় যে আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক হিসেবে কর্ম করে সে মামলা প্রসংগে নাবালকের পক্ষে কোন চুক্তি বা আপােষে উপনীত হতে পারবে না।

২) আদালতের অনুরূপ লিখিত অনুমতি ছাড়া অনুরূপ কোন চুক্তি বা আপােষে উপনীত হলে উক্ত নাবালক ছাড়া অপর সব পক্ষের বিরুদ্ধে তা বাতিলযােগ্য হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ৮ আসন্ন বন্ধুর অবসর গ্রহণ

১) আদালত ভিন্নরূপ কোন আদেশ প্রদান না করলে কোন আসন্ন বন্ধু তার স্থলে সমাসীন হওয়ার জন্য যথাযথ লােক সংগ্রহ করে না দিয়ে এবং ইতিপূর্বে ব্যয়িত খরচাদির জন্য জামানত না দিয়ে অবসর গ্রহণ করতে পারবে না।

২) নুতন আসন্ন বন্ধুর নিয়ােগের জন্য দরখাস্ত প্রস্তাবিত লােকের যােগ্যতা দেখাইয়া একটি শপথপত্র দ্বারা সমর্থিত হতে হবে এবং নাবালকের স্বার্থের বিরুদ্ধে তার কোন স্বার্থ নাই এরূপ দেখাইতে হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ৯ আসন্ন বন্ধুর অপসারণ

১) যেক্ষেত্রে কোন নাবালকের আসন্ন বন্ধুর স্বার্থ ঐ নাবালকের স্বার্থের পরিপন্থী হয় বা যেক্ষেত্রে সে এমন বিবাদীর সঙ্গে এমনভাবে জড়িত যে যার স্বার্থ ঐ নাবালকের স্বার্থের পরিপন্থী যার ফলে তার দ্বারা উক্ত নাবালকের স্বার্থ সঠিকভাবে সংরক্ষণ অসম্ভব বা যেক্ষেত্রে সে তার কর্তব্য সম্পাদন করে না বা মামলার বিচার চলাকালে বাংলাদেশে বসবাস করা হতে বিরত থাকে বা অপর কোন পর্যাপ্ত কারণে নাবালকের তরফ হতে বা বিবাদী দ্বারা তার অপসারণের জন্য দরখাস্ত করা যাবে এবং আদালত যদি প্রদর্শিত কারণের যথার্থতা সম্পর্কে সন্তুষ্ট হন, তবে আসন্ন বন্ধুকে তদানুসারে অপসারণ করতে নির্দেশ দিতে পারেন এবং খরচাদি সম্পর্কে অপর কোন যথাযথ আদেশ প্রদান করতে পারেন।

২) যেক্ষেত্রে কোন আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক এতদুদ্দেশ্যে কোন যথাযথ কর্তৃপক্ষ দ্বারা নিযুক্ত বা ঘােষিত হয় নাই এবং অনুরূপ নিযুক্ত বা ঘােষিত কোন অভিভাবক আসন্ন বন্ধুর স্থলে স্বয়ং নিযুক্ত হতে ইচ্ছা পােষণ করে দরখাস্ত লিখিত করে মনে করেন যে, উক্ত অভিভাবককে নাবালকের আসন্ন বন্ধুরূপে নিযুক্ত করা উচিত নয় এবং দরখাস্তকারীকে তার স্থলে আদালতের বিবেচনা মত মামলায় ব্যয়িত যেরূপ খরচাদি হয়েছে তৎসম্পর্কে শর্তাবলি আসন্ন বন্ধুরূপে নিযুক্ত করবে।

আদেশ ৩২ বিধি ১০ আসন্ন বন্ধুর অপসারণ প্রভৃতিতে কর্মধারা স্থগিতকরণ

১) নাবালকের আসন্ন বন্ধুর বা অভিভাবকের অবসর গ্রহণ, অপসারণ বা মৃত্যুর কারণে তদস্থলে নুতন আসন্ন বন্ধু বা অভিভাবক নিয়ােগ না করা পর্যন্ত পরবর্তী কর্মধারা স্থগিত থাকবে।

২) যেক্ষেত্রে উক্ত নাবালকের উকিল যুক্তি সঙ্গত সময়ের ভিতর নুতন আসন্ন বন্ধু নিয়ােগের ব্যাপারে পদক্ষেপ না নেয়, সে ক্ষেত্রে নাবালকের সঙ্গে বা বিচার্য বিষয়ে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন লােক এরূপ একটি নিয়ােগের জন্য আদালতে দরখাস্ত করতে পারে এবং আদালত উক্ত লােককে যথাযথ মনে করে নিয়ােগ করতে পারে।

আদেশ ৩২ বিধি ১১ মামলায় অভিভাবকের অবসর, অপসারণ বা মৃত

১) যেক্ষেত্রে মামলায় অভিভাবক অবসর গ্রহণ করতে চায় বা তার কর্তব্য করে না, বা যেক্ষেত্রে অন্যান্য পর্যাপ্ত কারণ প্রতীয়মান হয় সেক্ষেত্রে আদালত উক্ত অভিভাবককে অবসর গ্রহণ করতে অনুমতি দিতে পারে বা তাকে অপসারণ করতে পারে এবং মামলার খরচাদি সম্পর্কে যেরূপ যথাযথ মনে করে সেরূপ আদেশ প্রদান করতে পারে।

২) যেক্ষেত্রে মামলায় অভিভাবক মামলা চলাকালে অবসর গ্রহণ করে, মারা যায় বা আদালত দ্বারা অপসারিত হয় সেক্ষেত্রে আদালত তার স্থলে নুতন অভিভাবক নিযুক্ত করবে।

আদেশ ৩২ বিধি ১২ নাবালক বাদী বা দরখাস্তকারীকে সাবালকত্ব প্রাপ্ত হওয়ার পর যে বিধি অনুসরণ করতে হবে

১) নাবালক বাদী বা মামলার পক্ষ নয় এরূপ যে নাবালকের পক্ষে উপস্থাপিত কোন দরখাস্ত আদালতে বিবেচনাধীন আছে, সে নাবালক সাবালকত্ব প্রাপ্ত হওয়ার পর সে উক্ত মামলা বা দরখাস্ত চালিয়ে নিয়ে যাবে কি না তা স্থির করবে ।

২) যেক্ষেত্রে সে মামলা বা দরখাস্তের কর্মধারায় অগ্রসর হতে স্থির করে সেক্ষেত্রে সে আসন্ন বন্ধুকে অব্যাহতি প্রদানের আদেশের জন্য এবং তার নিজ নামে অগ্রসর হওয়ার জন্য দরখাস্ত করবে।

৩) অনুরূপ ক্ষেত্রে মামলা বা দরখাস্ত পত্রের শিরােনাম তখন হতে সেভাবে পাঠ করার জন্য ত্রুটিমুক্ত করতে হবে।

‘ক' ‘খ', অনতিকালে পূর্ববর্তী একজন নাবালক, তার আসন্ন বন্ধুগণ, ‘গ' ‘ঘ' কর্তৃক, কিন্তু বর্তমানে সাবালকত্ব প্রাপ্ত হয় ।

৪) যেক্ষেত্রে যে মামলা বা দরখাস্ত পরিহার করতে স্থির করে সেক্ষেত্রে সে যদি একমাত্র বাদী বা দরখাস্তকারী হয়, তবে বিবাদী বা অপর পক্ষের বা তার আসন্ন বন্ধুর খরচাদির টাকা পরিশােধের পর মামলা বা দরখাস্ত খারিজের জন্য দরখাস্ত করবে।

৫) এই বিধির অধীনে দরখাস্ত একতরফাভাবে করা যাবে; কিন্তু আসন্ন বন্ধুকে অব্যাহতি দিয়ে এবং নাবালক বাদীকে তার নিজ নামে মামলা অগ্রসর হতে অনুমতি দিয়ে কোন আদেশ প্রদান করা যাবে না এবং উক্ত আসন্ন বন্ধুর প্রতি নােটিশ না দিয়ে প্রদান করা যাবে না ।

আদেশ ৩২ বিধি ১৩ যেক্ষেত্রে নাবালক সহ-বাদী সাবালকত্ব প্রাপ্ত হয়ে মামলা বর্জন করতে ইচ্ছা করে

১) যেক্ষেত্রে কোন নাবালক সহ-বাদী সাবালকত্ব প্রাপ্ত হয়ে মামলা বর্জন করতে ইচ্ছা পােষণ করে সেক্ষেত্রে সে তার নাম সহ-বাদী হিসেবে কর্তন করার জন্য দরখাস্ত করবে; এবং যদি আদালত দেখে যে, সে কোন দরকারি পক্ষ নয়, তবে তাকে যেরূপ যথাযথ মনে করে মামলার খরচাদি সম্পর্কে সেরূপ শর্তে মামলা হতে খারিজ করবে।

২) দরখাস্তের নােটিশ আসন্ন বন্ধু কোন সহ-বাদী এবং বিবাদীর উপর জারি করতে হবে।

৩) অনুরূপ দরখাস্তের সব পক্ষের খরচাদি এবং মামলা হতে সৃষ্ট সব বা কোন কর্মধারার খরচ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী উক্ত লােক দ্বারা পরিশােধ করতে হবে ।

৪) যেক্ষেত্রে দরখাস্তকারী উক্ত মামলায় একজন দরকারি পক্ষ, সেক্ষেত্রে আদালত তাকে একজন বিবাদী শ্রেণিভুক্ত হতে নির্দেশ দিতে পারে।

আদেশ ৩২ বিধি ১৪ অযৌক্তিক বা অনুচিত মামলা

১) কোন নাবালক একমাত্র বাদী হলে সাবালকত্ব প্রাপ্ত হয়ে এই মর্মে দরখাস্ত করতে পারে যে, তার আসন্ন বন্ধু দ্বারা তার নামে দায়েরকৃত মামলা অযৌক্তিক বা অসংগত হওয়ার কারণে খারিজ হবে।

২) সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের উপর দরখাস্তের নােটিশ জারি করতে হবে এবং উক্ত অসংগত কারণ সম্পর্কে সন্তুষ্ট হয়ে আদালত দরখাস্ত অনুমােদন করতে পারে এবং আবেদনপত্র ও মামলার ব্যাপারে কোন কিছু সম্পর্কে সব পক্ষ বরাবর খরচাদি পরিশােধের জন্য আসন্ন বন্ধুকে আদেশ প্রদান করতে পারে বা আদালত যথাযথ মনে করে অপর কোন যথাযথ নির্দেশ দিতে পারে।

আদেশ ৩২ বিধি ১৫ মানসিক ভারসাম্যহীন লােকদের ক্ষেত্রে নিয়মাবলির প্রয়ােগ

১ হতে ১৪ বিধিতে নিহিত বিধানসমূহ যথাসম্ভব প্রয়ােগযােগ্য হয়, ততদূর সেগুলি মানসিক ভারসাম্যহীন বলে বা মানসিক ভারসাম্যহীন লােকদের ক্ষেত্রে এবং যে সব লােক মানসিক ভারসাম্যহীন বলে এভাবে না হওয়া সত্ত্বেও যদি তদন্তের দ্বারা আদালত কর্তৃত দৃষ্ট হয় যে, মানসিক ভারসাম্যহীনতা বা মানসিক দৌর্বল্যের কারণে মামলা করতে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হলে তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে অসমর্থ, তবে তাদের ক্ষেত্রে প্রয়ােগযােগ্য হবে।

আদেশ ৩২ বিধি ১৬ রাজন্যবর্গ এবং প্রধানদের জন্য ব্যতিক্রম

সার্বভৌম রাষ্ট্রের রাজা বা প্রধান শাসক দ্বারা তার রাষ্ট্রের নামে মামলা করা হলে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হলে বা সরকারের নির্দেশে কোন প্রতিনিধির নামে বা অপর কোন নামে মামলা করা হলে এই আদেশের কোন বিধানই প্রয়ােগযােগ্য হবে না বা নাবালক দ্বারা বা তৎবিরুদ্ধে, বা পাগল বা অন্যান্য মানসিক ভারসাম্যহীন লােকগণ দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা সম্পর্কীত সময়কালীন কার্যকর কোন স্থানীয় আইনের বিধান গুলাে ঐ আদেশের কোন নিয়মবলে কোনরূপ প্রভাবিত বা ব্যাহত হবে না।

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4 Khona The mythical story of Khona is deeply rooted in Bangla folklore. Khona, originally named Lila, an incredible woman with a gift for predicting weather and understanding the ways of farming. Her wisdom was shared through memorable rhyming verses known as “Khona's Words" or "Khonar Bochon." These sayings, though simple and easy to remember, were filled with practical advice for farmers. Khona used her knowledge to help the peasants, but her actions often challenged the ruling class. The rulers, not pleased with her defiance, punished her cruelly by cutting out her tongue. Thus she became known as Khona, which means “someone who cannot speak." Despite this harsh punishment, her wisdom lived on through her sayings, which have been passed down for over 1500 years. There are many versions of Khona's story. One retelling goes like this: in the kingdom of Deyulnagar, there was a royal astrologer n...

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3 Children in School  The New School Part-I: Reading Test  When she saw the gate of the new school, Totto-chan stopped. The gate of the school she used to go to had fine concrete pillars with the name of the school in large characters. But the gate of this new school simply consisted of two rather short posts that still had twigs and leaves on them. "This gate's growing." said Totto-chan. "It'll probably go on growing till it's taller than the telephone poles! The two "gateposts" were clearly trees with roots. When she got closer, she had to put her head to one side to read the name of the school because the wind had blown the sign askew. "To-mo-e Ga-ku-en." Totto-chan was about to ask Mother what "Tomoe" meant, when she caught a glimpse of something that made her think she must be dreaming. She squatted down and peered through the shrubbery to get a better look, and ...