Skip to main content

Featured post

Vegan Cheese Alternatives Nut-Based Offer Artisanal, Cultured Cheeses

Compounding offences - Code of Criminal Procedure 1898 অপরাধের আপোস নিষ্পত্তি

Compounding offences - Code of Criminal Procedure 1898

অপরাধের আপোস নিষ্পত্তি / অপরাধের আপোষ মীমাংসা

ধারা ৩৪৫ অপরাধের আপোষ নিষ্পত্তি/ মিমাংসা

১) নিম্নবর্ণিত তালিকার প্রথম দুই স্তম্ভে বর্ণিত দন্ডবিধি (১৮৬০ সালের ৪৫ নং আইন) এর বিভিন্ন ধারায় দণ্ডনীয় অপরাধ সমূহ আপোষ মীমাংসা উক্ত তালিকার তৃতীয় স্তম্ভ উল্লেখিত ব্যক্তিগণ করতে পারবেন।


২) নিম্নলিখিত তালিকার প্রথম দুই স্তম্ভে দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারা সমূহের দণ্ডনীয় অপরাধ সমূহের আপোস যে আদালতে উক্ত অপরাধ সম্পর্কিত অভিযোগ বিচারাধীন রয়েছে সেই আদালতের অনুমতি নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্তম্ভে উল্লেখিত ব্যক্তিগণের আপোস করতে পারেন।


৩) অত্র ধারার অধীন কোন অপরাধ আপােসযােগ্য হলে উক্ত অপরাধের সহায়তা বা উক্ত অপরাধ করার চেষ্টা ও এইরূপ চেষ্টা স্বয়ং যখন অপরাধ বলে গণ্য হয় অনুরূপভাবে আপস করা যেতে পারে।
৪) এই ধারার অধীন অপরাধের আপােস করার জন্য অন্যভাবে যােগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি আঠার বৎসরের কম বয়স্ক হলে বা জড়বুদ্ধি বা পাগল হলে, তার পক্ষ হতে চুক্তি সম্পাদনের যােগ্যতাসম্পন্ন কোন ব্যক্তি আদালতের মঞ্জুরি নিয়ে উক্ত অপরাধ আপােস মীমাংসা করতে পারে।
৫) যখন আসামি বিচারের জন্য পাঠানাে হয়েছে বা যখন সে দণ্ডিত হয়েছে ও তার আপিল বিচারাধীন রহিয়াছে, তখন যে আদালতে সে প্রেরিত হয়েছে বা যে আদালতে তার আপিল শ্রবণ করা হবে, সেই আদালতের অনুমতি ব্যতিত অপরাধের আপােস মীমাংসার অনুমতি দেওয়া হবে না।
৫ক) হাইকোর্ট বিভাগ ধারা ৪৩৯ এর অধীন রিভিশন ক্ষমতা প্রয়ােগ করলে এবং দায়রা আদালত ধারা ৪৩৯ক এর অধীন ক্ষমতা প্রয়ােগ করলে এই ধারার অধীন মীমাংসা করার যােগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে অপরাধে আপােস করার অনুমতি দিতে পারবেন।
৬) অত্র ধারার অধীন আপােস মীমাংসা সংশ্লিষ্ট আসামির খালাস বলে বিবেচিত হবে।
৭) অত্র ধারায় বর্ণিত বিধান ব্যতিত কোন অপরাধের আপােস করা যাবে না।

ধারা ৩৪৬ ম্যাজিস্ট্রেট যে সকল মােকদ্দমা নিষ্পত্তি করতে পারেন না, সেই ক্ষেত্রে পদ্ধতি

১) কোন জেলায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অনুসন্ধান বা বিচারের সময় সাক্ষ্যে প্রমাণে যদি তার নিকট প্রতীয়মান হয় যে, উক্ত জেলার অপর কোন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মােকদ্দমাটির বিচার হওয়া উচিত বা বিচারের জন্য প্রেরণ করা উচিত, তা হলে তিনি কার্যক্রম স্থগিত রাখিবেন এবং ইহার প্রকৃতি বর্ণনা করে একটি সংক্ষিপ্ত রিপাের্টসমেত মােকদ্দমাটি যার তিনি অধীনস্ত তেমন যে কোন জেলা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক নির্দেশিত অন্য কোন এখতিয়ারবান ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মােকদ্দমাটি পাঠাবেন।
২) যে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মােকদ্দমাটি দাখিল করা হলাে, তিনি ক্ষমতাসম্পন্ন হলে, নিজে উহার বিচার করবেন, অথবা তার অধঃস্তন কোন এখতিয়ারবান ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট উহা বিচারের জন্য দিবেন, বা আসামিকে বিচারের জন্য প্রেরণ করবেন।

ধারা ৩৪৭ আসামিকে যখন উচ্চতর দণ্ড প্রদান করা হয়, সেক্ষেত্রে পদ্ধতি

অত্র কার্যবিধিতে যাই থাকুক না কেন, যখন কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট সরকার পক্ষের সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করার পর ধারণা করে নেন যে, আসামিকে একাধিক আসামি থাকলে তাদের মধ্যে যে কোন একজনকে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট যে পরিমাণ দণ্ড প্রদান করতে পারেন তদপেক্ষা অধিক দণ্ড দেওয়া উচিত, সেক্ষেত্রে তিনি তার ঐরূপ অভিমতের কারণ লিপিবদ্ধ করে তিনি যে দায়রা আদালতের অধীনস্ত সেই দায়রা আদালতে মােকদ্দমার নথি আসামিকে বা আসামিদেরকে প্রেরণ করবেন, এবং অতঃপর সেই দায়রা আদালতও মােকদ্দমার বিচার করবেন যেন মােকদ্দমাটি অত্র আইনানুসারে কেবলই তদ্দ্বারা বিচার্য।

ধারা ৩৪৮ যে সমস্ত ব্যক্তি ইতােপূর্বে মুদ্রা, স্ট্যাম্প আইন বা সম্পত্তি সম্পর্কিত অপরাধে দণ্ডিত হয়েছে, তাদের বিচার

১) কোন ব্যক্তি দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর
দ্বাদশ অধ্যায় কিংবা সপ্তদশ অধ্যায়ে দণ্ডনীয় কোন অপরাধে তিন বা ততােধিক বৎসরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে পুনরায় উক্ত অধ্যায় দ্বয়ের যে কোন একটিতে তিন বা ততােধিক বৎসরের কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত হলে, যে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মােকদ্দমা বিচারাধীন রহিয়াছে, তিনি পর্যাপ্ত কারণ রহিয়াছে বলে মনে করলে আসামিকে দায়রা আদালতে পাঠাবেন; তবে ম্যাজিস্ট্রেট মােকদ্দমা বিচারের যােগ্যতাসম্পন্ন হন এবং অভিমত ব্যক্ত করেন যে, আসামি দণ্ডিত হলে তিনি নিজে পর্যাপ্ত শাস্তি দিতে পারবেন, তবে মােকদ্দমার বিচার তিনি নিজে করবেন। তবে শর্ত থাকে যে, জেলার কোন ম্যাজিস্ট্রেট ধারা ৩০ এর অধীন ক্ষমতা সম্পন্ন হলে মােকদ্দমাটি দায়রা আদালতে পাঠানাের পরিবর্তে তার নিকট হস্তান্তর করতে হবে।
২) যখন কোন ব্যক্তি উপ-ধারা (১) এর অধীন দায়রা আদালতে প্রেরিত হয়, তখন একই অনুসন্ধান বা বিচারে তার সাথে যুক্তভাবে অভিযুক্ত অপর ব্যক্তিকেও অনুরূপভাবে প্রেরণ করতে হবে, যদি না ম্যাজিস্ট্রেট ধারা ২৪১ক এর অধীন তাকে অব্যাহতি দান করেন।

ধারা ৩৪৯ ম্যাজিস্ট্রেট যখন পর্যাপ্ত কঠোর সাজা দিতে পারেন না, তখনকার পদ্ধতি

১) যখন এখতিয়ারসম্পন্ন দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর কোন ম্যাজিস্ট্রেট বাদী বা আসামি পক্ষের সাক্ষ্য শ্রবণের পর মনে করেন যে, আসামি দোষী, এবং তিনি যে শান্তি দিতে পারেন তদপেক্ষা আসামির পৃথক ধরণের বা কঠোরতর শাস্তি পাওয়া উচিত, বা ধারা ১০৬ এর অধীন মুচলেকা সম্পাদন করা তার উচিত তবে তিনি উক্ত অভিমত লিপিবদ্ধ করবেন এবং যে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত একজন ম্যাজিস্ট্রেট, তার নিকট মােকদ্দমাটি পেশ ও আসামিকে প্রেরণ করবেন।
১ক) যখন একাধিক আসামির একত্রে বিচার হয় এবং ম্যাজিস্ট্রেট তাদের যে কোন একজন সম্পর্কে উপ-ধারা (১) এর অধীন কাজ করা প্রয়ােজন বলে মনে করেন, তখন যে সকল আসামিকে তিনি দোষী বলে মনে করেন, তাদের সকলকেই চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত একজন ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট পাঠাবেন।
২) যার নিকট মােকদ্দমাটি দাখিল করা হলাে, সেই ম্যাজিস্ট্রেট উপযুক্ত মনে করলে পক্ষবৃন্দের জবানবন্দি গ্রহণ করতে পারবেন এবং যারা উক্ত মােকদ্দমায় পূর্বে সাক্ষ্য প্রদান করেছে, সেই সকল সাক্ষীকে পুনরায় তলবপূর্বক তাদের জবানবন্দি গ্রহণ করতে পারবেন এবং অতিরিক্ত সাক্ষ্য তলব ও গ্রহণ করতে পারবেন, এবং তিনি আইন অনুসারে যেরূপ উপযুক্ত বলে মনে করেন, সেইরূপ রায়, দণ্ড বা আদেশ দিবেন। তবে শর্ত থাকে যে, ধারা ৩২ ও ৩৩ এর অধীন তার যে দণ্ডদানের ক্ষমতা আছে তা অপেক্ষা কঠোর শাস্তি দিবেন না।

ধারা ৩৪৯ক আংশিক সাক্ষ্য এক দায়রা জজ ইত্যাদি কর্তৃক ও অবশিষ্ট সাক্ষ্য অন্যজন কর্তৃক লিপিবদ্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে দণ্ড

১) যখন কোন দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ কিংবা যুগ্ম দায়রা জজ কোন মােকদ্দমার বিচারকালে সম্পূর্ণ বা আংশিক সাক্ষ্য শ্রবণ ও লিপিবদ্ধ করার পর সেই মােকদ্দমায় তার আর এখতিয়ার থাকে না এবং অন্য একজন দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ, যুগ্ম দায়রা জজ তার স্থলাভিষিক্ত হন, যিনি একইরূপ এখতিয়ার রাখেন বা প্রয়ােগ করেন, তখন সেই স্থলাভিষিক্ত জজ তার পূর্ববর্তী জজ কর্তৃক লিপিবদ্ধকৃত সাক্ষ্য অনুসারে বিচার করতে পারবেন কিংবা তিনি সাক্ষীদের উপর পুনরায় সমন দিয়া বিচার পুনরায় আরম্ভ করতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, স্থলাভিষিক্ত দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ যদি এইরূপ মত পােষন করেন যে, যে সকল সাক্ষীর সাক্ষ্য ইতােপূর্বে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, ন্যায়বিচারের স্বার্থে তাদের আরাে জবানবন্দি গ্রহণ করা আবশ্যক, তবে তিনি এসকল সাক্ষীর যেকোন জনকে পুনরায় সমন করতে পারবেন এবং তার অনুমতিক্রমে সেই সাক্ষীর জবানবন্দী, জেরা ও পুনঃজবানবন্দি (যদি থাকে) গ্রহণ করার পর সাক্ষীকে রেহাই দিবেন।
২) অত্র কার্যবিধিতে নিহিত বিধানানুসারে যখন কোন মােকদ্দমা এক দায়রা আদালত হতে অন্য দায়রা আদালতে স্থানান্তর করা হয়, তখন প্রথমােক্ত দায়রা আদালতের উহাতে উক্ত মােকদ্দমায় আর এখতিয়ার নাই বলে গণ্য হবে এবং উপ-ধারা (১) অনুসারে পরবর্তী আদালত সেই এখতিয়ার লাভ করবেন।

ধারা ৩৫০ আংশিক সাক্ষ্য এক ম্যাজিস্ট্রেট ও অবশিষ্ট সাক্ষ্য অন্যজন কর্তৃক লিপিবদ্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে দণ্ড

১) যখন কোন ম্যাজিস্ট্রেট কোন অনুসন্ধান বা বিচারে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে সাক্ষ্য শ্রবণ ও লিপিবদ্ধ করার পর তার উহাতে আর এখতিয়ার থাকে না এবং অপর একজন ম্যাজিস্ট্রেট তার স্থলাভিষিক্ত হন যার পূর্ণ এখতিয়ার আছে ও যিনি তা প্রয়ােগ করেন, তখন সেই স্থলাভিষিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট তার পূর্ববর্তী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক লিপিবদ্ধকৃত বা আংশিক লিপিবদ্ধকৃত সাক্ষ্য এবং অবশিষ্ট তৎকর্তৃক লিপিবদ্ধকৃত সাক্ষ্যের ভিত্তিতে কাজ করতে পারবেন এবং সাক্ষীদের পুনরায় সমন দিতে পারবেন এবং অনুসন্ধান বা বিচার পুনরায় শুরু করতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, স্থলাভিষিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট যদি এইরূপ মনে করেন যে, যে সকল সাক্ষীর সাক্ষ্য ইতােপূর্বে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, ন্যায়বিচারের স্বার্থে তার আরও জবানবন্দি গ্রহণ করা প্রয়ােজন, তবে তিনি এইরূপ যে কোন সাক্ষীকে পুনরায় সমন করবেন এবং যেরূপ অনুমতি দেন সেইরূপ জবানবন্দি, জেরা ও পুনঃজবানবন্দি গ্রহণের পর সাক্ষীকে অব্যাহতি দিবেন।
২) যেক্ষেত্রে ধারা ৩৪৬ এর অধীন কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়েছে কিংবা যেক্ষেত্রে ধারা ৩৪৯ এর অধীন ঊর্ধ্বতন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মােকদ্দমা পেশ করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে এই ধারার কোন বিধান প্রযােজ্য হবে না।
৩) এই কার্যবিধিতে নিহিত বিধানানুসারে যখন কোন মােকদ্দমা এক ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হতে অপর ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হস্তান্তরিত হয়, তখন প্রথমােক্ত ম্যাজিস্ট্রেট তাতে তার এখতিয়ার নাই বলে গণ্য হবে, এবং উপ-ধারা (১) এর অর্থানুসারে পরবর্তী আদালত এই এখতিয়ার লাভ করবেন।

ধারা ৩৫০ক বেঞ্চের গঠনে পরিবর্তন

ধারা ১৫ ও ১৬ বা, ক্ষেত্রমত ধারা ১৯ এবং ধারা ২১ এর অধীন কোন বেঞ্চ যথাযথভাবে গঠিত হয়ে থাকলে এবং উহার সদস্য ম্যাজিস্ট্রেটগণ কার্যক্রমের সমস্ত সময় বেঞ্চে উপস্থিত থাকলে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট বেঞ্চের কোন আদেশ বা রায় শুধুমাত্র বেঞ্চের গঠনে কোন পরিবর্তন হয়েছে বলে অসিদ্ধ হবে না।

ধারা ৩৫১ আদালতে উপস্থিত অপরাধীকে আটক রাখা

১) কোন ফৌজদারি আদালত অপরাধ আমলে লইতে পারেন এবং যা সংঘটিত হয়েছে বলে সাক্ষ্য প্রমাণ হতে প্রতীয়মান হয়, সেই অপরাধের অনুসন্ধান বা বিচারের উদ্দেশ্যে উক্ত আদালত সেই আদালতে উপস্থিত যে কোন ব্যক্তিকে, গ্রেফতার না হয়ে বা সমন না পাইয়া উপস্থিত থাকলেও সে গ্রেফতার হয়ে বা সমন পাইয়া উপস্থিত হয়েছে বলে মনে করে নিয়ে তাকে আটক রাখতে পারবেন ও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
২) বিচার আরম্ভ হওয়ার পর উক্তরূপ আটক হয়ে থাকলে উক্ত ব্যক্তি সম্পর্কিত কার্যক্রম নতুন করে আরম্ভ করতে হবে এবং সাক্ষীদের বক্তব্য পুনরায় শুনিতে হবে।

ধারা ৩৫২ আদালত উন্মুক্ত থাকবে

কোন অপরাধের অনুসন্ধান বা বিচারের উদ্দেশ্যে যে স্থানে কোন ফৌজদারি আদালতের অধিবেশন বসে, সেই স্থানকে উন্মুক্ত আদালত বলে ধরে নিতে হবে এবং যতক্ষন অবধি সেখানে সুবিধাজনক স্থান সংকুলান হয়, ততক্ষন সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশাধিকার থাকতে পারে। তবে শর্ত থাকে যে, বিচারকারি জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট উপযুক্ত মনে করলে কোন বিশেষ মামলার অনুসন্ধান কিংবা বিচারের যে কোন পর্যায়ে নির্দেশ প্রদান করতে পারবেন যে, সর্বসাধারণ বা কোন বিশেষ ব্যক্তি আদালত কর্তৃক ব্যবহৃত কামরা বা ভবনে প্রবেশ
করতে বা উক্ত স্থানে অবস্থান করতে পারবে না।

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4 Khona The mythical story of Khona is deeply rooted in Bangla folklore. Khona, originally named Lila, an incredible woman with a gift for predicting weather and understanding the ways of farming. Her wisdom was shared through memorable rhyming verses known as “Khona's Words" or "Khonar Bochon." These sayings, though simple and easy to remember, were filled with practical advice for farmers. Khona used her knowledge to help the peasants, but her actions often challenged the ruling class. The rulers, not pleased with her defiance, punished her cruelly by cutting out her tongue. Thus she became known as Khona, which means “someone who cannot speak." Despite this harsh punishment, her wisdom lived on through her sayings, which have been passed down for over 1500 years. There are many versions of Khona's story. One retelling goes like this: in the kingdom of Deyulnagar, there was a royal astrologer n...

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3 Children in School  The New School Part-I: Reading Test  When she saw the gate of the new school, Totto-chan stopped. The gate of the school she used to go to had fine concrete pillars with the name of the school in large characters. But the gate of this new school simply consisted of two rather short posts that still had twigs and leaves on them. "This gate's growing." said Totto-chan. "It'll probably go on growing till it's taller than the telephone poles! The two "gateposts" were clearly trees with roots. When she got closer, she had to put her head to one side to read the name of the school because the wind had blown the sign askew. "To-mo-e Ga-ku-en." Totto-chan was about to ask Mother what "Tomoe" meant, when she caught a glimpse of something that made her think she must be dreaming. She squatted down and peered through the shrubbery to get a better look, and ...