Skip to main content

Featured post

Vegan Cheese Alternatives Nut-Based Offer Artisanal, Cultured Cheeses

পুলিশ ডায়েরী পুলিশ রিপোর্ট চূড়ান্ত প্রতিবেদন চার্জশিট নারাজী পিটিশন কি

পুলিশ ডায়েরী কি?
পুলিশ ডায়েরীতে পুলিশ যে সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করে।
কখন কিভাবে পুলিশ ডায়েরীর ব্যবহার করা হয়?
পুলিশ অফিসারের রিপোর্ট বলতে কি বুঝায়?
পুলিশ রিপোর্ট কত প্রকার?
চূড়ান্ত প্রতিবেদন কাকে বলে?
চার্জ শীট কাকে বলে?।
পুলিশ রিপোর্ট দাখিল এর ফলাফল।
অধিকতর তদন্ত এবং সম্পূরক চার্জশীট কাকে বলে?
পুলিশ রিপোর্ট দাখিলের পরবর্তী কার্যধারা।
নারাজী পিটিশন কি?
কে নারাজী দরখাস্ত দাখিল করতে পারে?
নারাজী দরখাস্ত প্রত্যাখ্যানের বিরুদ্ধে কি প্রতিকার রয়েছে?

পুলিশ ডায়েরী [Police Diary] [ধারা ১৭২]


পুলিশ ডায়েরী কি?

পুলিশের তদন্তের অগ্রগতি যে ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করা হয়, সেটা হলো পুলিশী ডায়েরী । ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারায় পুলিশ ডায়েরী সম্পর্কে বিধান করা হয়েছে।

পুলিশ ডায়েরীতে পুলিশ যে সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করে (ধারা ১৭২(১):

ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারায় বলা হয়েছে, তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক প্রতিদিন একটি ডায়েরীতে তার তদন্তের অগ্রগতি লিপিবদ্ধ করবে এবং কখন তিনি খবর বা তথ্য পেয়েছিলেন,কখন তিনি তদন্ত শুরু এবং সমাপ্ত করেছেন, কোন কোন স্থান বা স্থানসমূহে তিনি পরিদর্শন করেছেন এবং তার তদন্তের মাধ্যমে তিনি কোন কোন ঘটনাসমূহ চিহ্নিত করেছেন সেই বিষয়ে একটি বিবৃতি তিনি পুলিশ ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করবেন

কখন কিভাবে পুলিশ ডায়েরীর ব্যবহার করা হয়? [ধারা ১৭২(২)]

যে কোন ফৌজদারী আদালত উক্ত আদালতে অনুসন্ধান বা বিচারাধীন কোন মামলার পুলিশী ডায়েরী চেয়ে পাঠাতে পারে এবং এই ডায়েরী সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ না করে বরং উক্ত মামলার অনুসন্ধান বা বিচারের সহায়ক হিসেবে আদালত ব্যবহার করতে পারবে ১৭২ (২)]। পুলিশ ডায়েরী পুলিশ তার স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য [to refresh his memory] ব্যবহার করতে

পারে বা এমন পুলিশ কর্মকর্তার পরস্পর বিরোধী বক্তব্য নির্ধারণের উদ্দেশ্যে, আদালত পুলিশ ডায়েরী ব্যবহার করতে পারে।পুলিশ ডায়েরী পুলিশ তার স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য [to refresh his memory) ব্যবহার করলে বা এমন পুলিশ কর্মকর্তার পরস্পর বিরোধী বক্তব্য নির্ধারণের উদ্দেশ্যে যদি আদালত পুলিশ ডায়েরী ব্যবহার করে, সেই ক্ষেত্রে সাক্ষ্য আইনের ১৬১ এবং ১৪৫ ধারার বিধান প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এই ক্ষেত্রে আসামীপক্ষ পুলিশ ডায়েরী বিষয়ে পুলিশকে জেরা করতে পারবে।

এখানে বলে রাখা ভালো যে আসামী বা তার বৈধ প্রতিনিধি পুলিশ ডায়েরী চেয়ে পাঠাতে বা দেখবার অধিকারী হবে না [ধারা ১৭২(২)]। অধস্তন পুলিশ কর্মকর্তা কোন অপরাধের তদন্তের ফলাফল বা প্রতিবেদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জমা দিবে। [ধারা-১৬৮]

পুলিশ অফিসারের রিপোর্ট বলতে কি বুঝায়? [Report of Police Officer)[ধারা ১৭৩]

ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর অধীন দুই (২) টি ধারায় পুলিশ রিপোর্ট দাখিল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রত্যেক মামলার ক্ষেত্রে তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৭৩ ধারার অধীন পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করে। প্রত্যেক নালিশী মামলায় তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০২ ধারার অধীন রিপোর্ট দাখিল করতে পারে। পুলিশ অফিসার মামলার তদন্ত শেষে যে রিপোর্ট দাখিল করে তা পুলিশ রিপোর্ট নামে পরিচিত। তদন্ত শেষ হবার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৭৩ ধারার অধীন তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিবে। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এই তদন্ত রিপোর্ট অপরাধ আমলে নেওয়ার এখতিয়ারসম্পন্ন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করবে। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারার অধীন তদন্ত সম্পন্ন করার পর তদন্তকারী কর্মকর্তাকে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে হয় যা পুলিশ প্রতিবেদন নামে পরিচিত। অর্থাৎ তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা [IO] যে প্রতিবেদন দাখিল করে, সেটাকে পুলিশ প্রতিবেদন বা রিপোর্ট বলা হয়। উক্ত তদন্ত প্রতিবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অব্যাহতির সুপারিশ করতে পারে বা অভিযুক্তকে ফৌজদারীতে বিচারের জন্য সুপারিশ করতে পারে। যেক্ষেত্রে তদন্ত কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধে সংশ্লিষ্টতার কোন প্রমাণ না পায় সেই ক্ষেত্রে অভিযুক্তকে অব্যাহতির সুপারিশ করে। কিন্তু যেক্ষেত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পায় সেই ক্ষেত্রে অভিযুক্তকে ফৌজদারী বিচারের জন্য সুপারিশ করে।

The Police Regulations Bengal, 1943-এ এই দুই ধরনের সুপারিশের মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে এবং এই সুপারিশ অনুসারে, যে পুলিশ প্রতিবেদনে ফৌজদারীতে বিচারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে সেটাকে ‘চার্জশীট’ বলে গণ্য হয় এবং যে পুলিশ প্রতিবেদনে অভিযুক্তকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে সেটাকে চূড়ান্ত প্রতিবেদন বলা হয়। চূড়ান্ত প্রতিবেদন এবং চার্জশীট উভয় ১৭৩ ধারার অধীন “পুলিশ প্রতিবেদন” নামে পরিচিত।

চূড়ান্ত প্রতিবেদন ও চার্জশীট পৃথক পৃথকভাবে দাখিল করা হয়না। মূলত তদন্ত শেষে ‘তদন্ত রিপোর্ট' দাখিল করা হয়। তদন্ত রিপোর্টে পুলিশ কি সুপারিশ করেছে সেটার উপর ভিত্তি করে বলা হয় সেটা কি চূড়ান্ত প্রতিবেদন নাকি চার্জশীট। এমনকি একই পুলিশ প্রতিবেদনে কোন অভিযুক্তকে অব্যাহতির সুপারিশ থাকতে পারে এবং অন্যদের বিচারের জন্য সুপারিশ থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে কোনো মামলায় একাধিক অভিযুক্ত ব্যক্তি থাকে, সেই ক্ষেত্রে যার বা যাদের বিরুদ্ধে পুলিশ কোন অপরাধ সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পায়না তাকে বা তাদেরকে অব্যাহতির সুপারিশ করতে পারে এবং অন্যান্যদের বিরুদ্ধে বিচারের সুপারিশ করতে পারে। এই ক্ষেত্রে যাদেরকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত প্রতিবেদনটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন হিসাবে ম্যাজিস্ট্রেট বিবেচনা করে তাদেরকে অব্যাহতি দিতে পারে এবং যাদের বিরুদ্ধে বিচারের সুপারিশ করা হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত পুলিশ প্রতিবেদনটি চার্জশীট হিসাবে গণ্য করতে পারে।

পুলিশ রিপোর্ট কত প্রকার?

সুতরাং উপরোক্ত আলোচনা থেকে বলা যায়, পুলিশ রিপোর্ট বা প্রতিবেদন প্রধানত ২ প্রকার।

১. চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final Report)

২. চার্জশীট (Charge sheet)

চূড়ান্ত প্রতিবেদন কাকে বলে?[Final report]

তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযোগের/অপরাধের সত্যতা খুঁজে না পেলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অব্যাহতি (Discharge) করার সুপারিশ করে যে রিপোর্ট দেয় তাই হলো চূড়ান্ত প্রতিবেদন বা ফাইনাল রিপোর্ট।

চার্জ শীট কাকে বলে? [Charge sheet]

অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে পুলিশ যে প্রতিবেদন দেয় তাই চার্জশীট (Charge sheet)। কিন্তু এমন অনেক পুলিশ প্রতিবেদন থাকে যেটা আংশিক চূড়ান্ত প্রতিবেদন এবং আংশিক চার্জশীট প্রকৃতির হয়। মূলত দেখতে হবে পুলিশ প্রতিবেদনে কি সুপারিশ করা হয়েছে।

পুলিশ রিপোর্ট দাখিল এর ফলাফল:

তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত শেষে ১৭৩ ধারার অধীন বা ২০২(২খ) ধারার অধীন চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করলে অর্থাৎ যেক্ষেত্রে পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধে সংশ্লিষ্টতার কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি এবং তাকে অব্যাহতির সুপারিশ করে, সেই ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত অভিযুক্তকে অব্যাহতি দিতে পারে। কিন্তু যেক্ষেত্রে অপরাধে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে এবং অভিযুক্তকে ফৌজদারী অপরাধে বিচারের জন্য পুলিশ সুপারিশ করেছে, সেই ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট এমন চার্জশীট গ্রহণ করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।

অধিকতর তদন্ত [Further Investigation] এবং সম্পূরক চার্জশীট কাকে বলে? [Supplementary Charge Sheet]:

১৫৮ ধারায় নিয়োগকৃত পুলিশের উপরস্থ কর্মকর্তা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ মুলতুবি রেখে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ১৭৩ (২) ধারায় অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে [may order further Investigation]

১৭৩ (১) ধারার অধীন পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করার পরও পুলিশ ১৭৩ (তখ) ধারার অধীন অধিকতর তদন্ত করতে পারে [do further investigation]। অধিকতর তদন্ত করে মৌখিক বা দালিলিক অধিকতর সাক্ষ্য পেলে, পুলিশ ১৭৩ (৩খ) ধারায় অধিকতর রিপোর্ট বা সম্পূরক চার্জ শীট [Supplementary Charge sheet] দাখিল করতে পারে। ১৭৩ ধারার অধীন পুন:তদত্তের [re-investigation] কোন বিধান নেই।

তথ্য প্রদানকারীর বা থানার ভারপ্রাপ্ত উর্দ্ধতন কর্মকর্তার আবেদনক্রমে বা ম্যাজিস্ট্রেট তার নিজ উদ্যোগে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে। কিন্তু আসামীর আবেদনের ভিত্তিতে ম্যাজিস্ট্রেট অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিতে পারেনা।

১৭৩ ধারার অধীন তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করার পর ম্যাজিস্ট্রেট চার্জশীটভুক্ত অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নিতে পারে এবং যে সকল অভিযুক্তর বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে, তাদের অব্যাহতি দিতে পারে। যাদেরকে ম্যাজিস্ট্রেট একবার অব্যাহতি দিলো তাদের বিরুদ্ধে ম্যাজিস্ট্রেট পরবর্তীতে অধিকতর তদন্তের আদেশ দিতে পারেনা। বরং ম্যাজিস্ট্রেট ১৯০ ধারায় অপরাধ আমলে নিতে পারে।

পুলিশ রিপোর্ট দাখিলের পরবর্তী কার্যধারা:

পুলিশ রিপোর্ট গ্রহণ করতে ম্যাজিস্ট্রেট বাধ্য নয়। যে ক্ষেত্রে আসামীকে অব্যাহতির সুপারিশ করে পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন (Final report) দাখিল করে, ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত রিপোর্ট মানতে বাধ্য নয়। অর্থাৎ ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত চূড়ান্ত রিপোর্ট গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করতে পারে ।

১. ম্যাজিস্ট্রেট চূড়ান্ত রিপোর্ট গ্রহন করে ২০২ এর (২খ) ধারায় আসামীকে ডিসচার্জ (অব্যাহতি) দিতে পারে। বা

২. ম্যাজিস্ট্রেট চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করলে বা চূড়ান্ত রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজী পিটিশন দাখিল করা হলে শুধুমাত্র তখনই

i. ম্যাজিস্ট্রেট মামলাটি অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে। বা

II. যদি পুলিশ ডায়েরী বা সাক্ষীদের পরীক্ষা করে বা অন্যান্য দাখিলকৃত কাগজপত্র দেখে ম্যাজিস্ট্রেট চূড়ান্ত রিপোর্টের সাথে একমত না হলে ম্যাজিস্ট্রেট ১৯০ (১) (খ) ধারায় অভিযুক্ত ব্যাক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ আমলে নিতে পারে।

নারাজী পিটিশন কি? [Protest Petition]

নারাজী অর্থ হলো আমি মানি না। দাখিলকৃত তদন্ত বা অনুসন্ধান প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ এজাহারকারী বা সংবাদদাতা বা নালিশকারী উক্ত রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করে যে দরখাস্ত বা পিটিশন দাখিল করে তাকেই নারাজী পিটিশন বলে।

কে নারাজী দরখাস্ত দাখিল করতে পারে?

জি.আর [G.R.] বা এফ.আই. আর [F.I.R] মামলার ক্ষেত্রে তদন্ত কর্মকর্তা [I.0 ] ফাইনাল রিপোর্ট দাখিল করলে এজাহারকারী বা সংবাদদাতা উক্ত চূড়ান্ত রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজী পিটিশন দাখিল করতে পারে। এমন নারাজী পিটিশনকে ম্যাজিস্ট্রেট নালিশী দরখাস্ত হিসাবে গ্রহণ করে ২০০-২০৩ ধারার বিধান অনুসরণ করতে পারে। অর্থাৎ ২০০ ধারায় নালিশকারীর শপথপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করে অপরাধ আমলে নিতে পারে এবং অনুসন্ধান বা অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে বা ২০৩ ধারায় নালিশটি খারিজ করতে পারে।

নারাজী দরখাস্ত প্রত্যাখ্যানের বিরুদ্ধে কি প্রতিকার রয়েছে?

ম্যাজিস্ট্রেট নারাজী প্রত্যাখ্যান করলে সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি একই grounds এর উপর ভিত্তি করে Fresh Complaints দায়ের করতে পারে বা অনুসন্ধানের জন্য ৪৩৬ ধারায় আবেদন দায়ের করতে পারে বা রিভিশন দায়ের করতে পারে।

টপিকস

পুলিশ ডায়েরী কি? পুলিশ ডায়েরীতে পুলিশ যে সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করে। কখন কিভাবে পুলিশ ডায়েরীর ব্যবহার করা হয়? পুলিশ অফিসারের রিপোর্ট বলতে কি বুঝায়? পুলিশ রিপোর্ট কত প্রকার? চূড়ান্ত প্রতিবেদন কাকে বলে? চার্জ শীট কাকে বলে? পুলিশ রিপোর্ট দাখিল এর ফলাফল। অধিকতর তদন্ত এবং সম্পূরক চার্জশীট কাকে বলে? পুলিশ রিপোর্ট দাখিলের পরবর্তী কার্যধারা। নারাজী পিটিশন কি? কে নারাজী দরখাস্ত দাখিল করতে পারে? নারাজী দরখাস্ত প্রত্যাখ্যানের বিরুদ্ধে কি প্রতিকার রয়েছে?

Video পুলিশ ডায়েরী পুলিশ রিপোর্ট চূড়ান্ত প্রতিবেদন চার্জশিট নারাজী পিটিশন কি

Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4 Khona The mythical story of Khona is deeply rooted in Bangla folklore. Khona, originally named Lila, an incredible woman with a gift for predicting weather and understanding the ways of farming. Her wisdom was shared through memorable rhyming verses known as “Khona's Words" or "Khonar Bochon." These sayings, though simple and easy to remember, were filled with practical advice for farmers. Khona used her knowledge to help the peasants, but her actions often challenged the ruling class. The rulers, not pleased with her defiance, punished her cruelly by cutting out her tongue. Thus she became known as Khona, which means “someone who cannot speak." Despite this harsh punishment, her wisdom lived on through her sayings, which have been passed down for over 1500 years. There are many versions of Khona's story. One retelling goes like this: in the kingdom of Deyulnagar, there was a royal astrologer n...

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3 Children in School  The New School Part-I: Reading Test  When she saw the gate of the new school, Totto-chan stopped. The gate of the school she used to go to had fine concrete pillars with the name of the school in large characters. But the gate of this new school simply consisted of two rather short posts that still had twigs and leaves on them. "This gate's growing." said Totto-chan. "It'll probably go on growing till it's taller than the telephone poles! The two "gateposts" were clearly trees with roots. When she got closer, she had to put her head to one side to read the name of the school because the wind had blown the sign askew. "To-mo-e Ga-ku-en." Totto-chan was about to ask Mother what "Tomoe" meant, when she caught a glimpse of something that made her think she must be dreaming. She squatted down and peered through the shrubbery to get a better look, and ...