Skip to main content

Featured post

Vegan Cheese Alternatives Nut-Based Offer Artisanal, Cultured Cheeses

ফৌজদারী মামলা স্থানান্তর আপিল আদালত হাইকোর্ট বিভাগ দায়রা আদালত ম্যাজিস্ট্রেট আদালত

আপীল বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা।
হাইকোর্ট বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা।
কি কারণে হাইকোর্ট মামলা স্থানান্তর বা প্রত্যাহার করার আদেশ দিতে পারে?
দায়রা জজের মামলা স্থানান্তরে ক্ষমতা।
দায়রা জজের মামলা প্রত্যাহার বা তলব করার ক্ষমতা।
চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলা প্রত্যাহার বা তলব।
কোন কোন অনিয়মের কারণে মামলার কার্যধারা বাতিল হয় বা বাতিল হয় না?
ভুল স্থানে অনুষ্ঠিত বিচারিক কার্যক্রম। চার্জ গঠন থেকে বিরত থাকলে বা চার্জ গঠন না করলে ফলাফল।
হাইকোর্ট বিভাগের সহজাত ক্ষমতা।

ফৌজদারী মামলা স্থানান্তর [Transfer of Criminal Cases]


ফৌজদারী মামলা এক ফৌজদারী আদালত হতে অন্য ফৌজদারী আদালতে বা এক এলাকার ফৌজদারী আদালত হতে অন্য এলাকার ফৌজদারী আদালতে স্থানান্তরের প্রয়োজন হতে পারে । ৫২৫ক থেকে ৫২৮ পর্যন্ত ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের, প্রত্যাহারের বা তলব সম্পর্কে ফৌজদারী আদালতের ক্ষমতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ফৌজদারী মামলা স্থানান্তরের ক্ষমতা আছে;

১. আপীল বিভাগের (ধারা-৫২৫ক)

২. হাইকোর্ট বিভাগের (ধারা-৫২৬)

৩. দায়রা জজের (ধারা-৫২৬খ)

[ধারা-৫২৫ক] আপীল বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা:

৫২৫ক ধারায় আপীল বিভাগ ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের আদেশ দিতে পারে । ন্যায় বিচার প্রসারিত করার জন্য বা পক্ষগণের বা সাক্ষীদের সাধারণ সুবিধার জন্য আপীল বিভাগ ফৌজদারী মামলা বা আপীল হাইকোর্ট বিভাগের এক স্থায়ী বেঞ্চ থেকে অন্য এক স্থায়ী বেঞ্চে অথবা হাইকোর্ট বিভাগের এক স্থায়ী বেঞ্চের এখতিয়ারাধীন যে কোন ফৌজদারী আদালত হতে অন্য স্থায়ী বেঞ্চের এখতিয়ারাধীন যে কোন ফৌজদারী আদালতে স্থানান্তরের আদেশ দিতে পারে।

[ধারা-৫২৬] হাইকোর্ট বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা:

হাইকোর্ট বিভাগ মামলা বা আপীল স্থানান্তরের বা প্রত্যাহারের আদেশ দিতে পারে নিম্ন আদালতের রিপোর্টের ভিত্তিতে বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন পক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে বা হাইকোর্ট বিভাগের নিজ উদ্যোগে (suo motu)।

কি কারণে হাইকোর্ট মামলা স্থানান্তর বা প্রত্যাহার করার আদেশ দিতে পারে?

৫ টি কারণে হাইকোর্ট মামলা স্থানান্তর বা প্রত্যাহার করার আদেশ দিতে পারে যদি হাইকোর্ট বিভাগ মনে যে-

. এর অধস্তন কোন ফৌজদারী আদালতে ন্যায়সঙ্গত ও নিরপেক্ষ অনুসন্ধান বা বিচার পাওয়া যাবে না।

. কোন অসাধারণ জটিল আইনের প্রশ্ন উদ্ভব হওয়ার সম্ভাবনা আছে ।

৩. যে স্থানে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তা পরিদর্শন করা উক্ত অপরাধের সন্তোষজনক অনুসন্ধান বা বিচারের জন্য প্রয়োজন হতে পারে।

8. এমন ধরণের মামলা স্থানান্তরের আদেশ পক্ষসমূহের জন্য সুবিধাজনক হলে।

৫. ন্যায়বিচারের জন্য এমন আদেশ প্রয়োজন হলে।

উপরোক্ত ৫টি কারণে ৫২৬ ধারার অধীন হাইকোর্ট বিভাগ কোন মামলা বা আপীল

১. এক ফৌজদারী আদালত হতে অন্য ফৌজদারী আদালতে স্থানান্তর করার আদেশ দিতে পারে বা

. নিজে বিচার করতে পারে কিংবা মামলা বা আপীলটি প্রত্যাহার করতে পারে।

একই দায়রা বিভাগের এক ফৌজদারী আদালত হতে অন্য ফৌজদারী আদালতে কোন মামলা স্থানান্তর করার জন্য প্রথমে দায়রা আদালতে আবেদন করতে হবে। দায়রা আদালত নাকচ করলে তার পর হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করতে হবে । কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন দায়রা বিভাগে ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের জন্য প্রথমেই হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করতে হবে।

 উদাহরণ-১ একটি মামলা যশোর দায়রা আদালতের অধীন যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর ২ এ বিচারাধীন আছে। যদি মামলাটি আপনি ২য় যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর হতে ৩য় যুগ্ম দায়রা জজ, খুলনা এ স্থানান্তর করতে চান, তাহলে আপনাকে হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করতে হবে ।

উদাহরণ-২ একটি মামলা যশোর দায়রা আদালতের অধীন যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর ২ এ বিচারাধীন আছে। যদি মামলাটি আপনি ২য় যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর হতে ৩য় যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর এ স্থানান্তর করতে চান, তাহলে আপনাকে প্রথমে যশোর দায়রা আদালতে আবেদন করতে হবে । যদি দায়রা আদালত নাকচ করে তাহলে আপনাকে হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করতে হবে। তবে এখানে বলে রাখা ভালো যে, হাইকোর্ট বিভাগ যদি মনে করে, মামলা স্থানান্তরের আবেদনটি মিথ্যা, তুচ্ছ অথবা বিরক্তকর ছিল, তাহলে ১০০০ টাকার অনধিক কোন পরিমাণের অর্থ দেওয়ার জন্য আবেদনকারীকে আদেশ দিতে পারবে [ধারা ৫২৬ (৬ক)]

[ধারা: ৫২৬ (খ)] দায়রা জজের মামলা স্থানান্তরে ক্ষমতা:

৫২৬খ ধারায় দায়রা জজ মামলা স্থানান্তরের আদেশ দিতে পারে। ন্যায় বিচারের স্বার্থে দায়রা জজ তার দায়রা বিভাগাধীন এক ফৌজদারী আদালত হতে অন্য ফৌজদারী আদালতে কোন নির্দিষ্ট মামলা স্থানান্তরের আদেশ দিতে পারবে । দায়রা জজ মামলা স্থানান্তরের আদেশ দিতে পারে নিম্ন আদালতের রিপোর্টের ভিত্তিতে বা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কোন পক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে বা দায়রা জজ নিজ উদ্যোগে (suo motu) অর্থাৎ মামলার কোন পক্ষ একই দায়রা জজের দায়রা বিভাগাধীন এক ফৌজদারী আদালত হতে অন্য ফৌজদারী আদালতে কোন নির্দিষ্ট মামলা স্থানান্তর করতে চায় তাহলে তাকে দায়রা জজের নিকট প্রথমে ৫২৬খ ধারায় আবেদন করতে হবে । যদি দায়রা আদালত আবেদন নাকচ করে তখন ৫২৬ ধারায় আবেদন হাইকোর্টে করতে হবে। উদাহরণ: একটি মামলা যশোর দায়রা আদালতের অধীন যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর ২ এ বিচারাধীন আছে। যদি মামলাটি আপনি যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর ২ হতে যুগ্ম দায়রা জজ, যশোর ৩ এ স্থানান্তর করতে চান, তাহলে আপনাকে প্রথমে যশোর দায়রা আদালতে আবেদন করতে হবে । যদি দায়রা আদালত নাকচ করে তারপর হাইকোর্ট বিভাগে আবেদন করতে হবে।

[ধারা ৫২৮] দায়রা জজের মামলা প্রত্যাহার [withdraw] বা তলব [recall] করার ক্ষমতা:

৫২৮ ধারার অধীন দায়রা জজ তার অধীনস্থ যুগ্ম দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজের নিকট হতে কোন মামলা বা আপীল তলব করতে পারে যে মামলা বা আপীল দায়রা জজ তাদের উপর অর্পণ করেছিল [৫২৮ এর ১ এবং ১ক] । দায়রা জজ যে মামলা বা আপীল প্রত্যাহার করে বা তলব করে, সেই মামলা বা আপীল

ক) দায়রা জজ নিজে বিচার বা শুনানী করতে পারে বা

খ) বিচার বা শুনানী করার জন্য তার অধীনস্থ অন্যকোনো আদালতে অর্পণ করতে পারে।

[ধারা ৫২৮ (২)] চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলা প্রত্যাহার বা তলব:

চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেটর নিকট যে মামলা অর্পণ করেছিল, সেই মামলা প্রত্যাহার বা তলব করতে পারে। এমন মামলা প্রত্যাহার এবং তলব করে

ক) নিজে অনুসন্ধান বা বিচার করতে পারে বা

খ) অনুসন্ধান বা বিচার করার জন্য অন্য কোনো ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট পাঠাতে পারে।

৫২৮ (৩) ধারায় সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে তার অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হতে মামলা প্রত্যাহারের ক্ষমতা দিতে পারে।

মামলা কার্যক্রমের অনিয়মিত বিষয়ে [Of Irregular Proceedings]

[ধারা: ৫২৯ এবং ৫৩০] কোন কোন অনিয়মের কারণে মামলার কার্যধারা বাতিল হয় বা বাতিল হয় না?

যে সমস্ত অনিয়মের কারণে কার্যধারা বাতিল হয় না এবং যে সমস্ত অনিয়মের কারণে কার্যধারা বাতিল হতে পারে তা যথাক্রমে ৫২৯ এবং ৫৩০ ধারায় বর্ণনা করা হয়েছে। ৫২৯ ধারায় যে সকল অনিয়মের কথা বলা হয়েছে তা কোন ম্যাজিস্ট্রেট করলে উক্ত কার্যধারা বাতিল বলে গণ্য হবে না কিন্তু অনিয়মগুলো ৫৩০ ধারায় হলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। যেমন মনে করেন কোন ম্যাজিস্ট্রেটের ১৯২ ধারায় মামলা স্থানান্তরের ক্ষমতা নেই কিন্তু তিনি মামলা স্থানান্তর করেছে। তার ক্ষমতা নেই এই কারণে উক্ত কার্যক্রমটি ৫২৯ ধারা অনুযায়ী বাতিল হবে না। কিন্তু মনে করেন ক্ষমতা না থাকার পরও কোন ম্যাজিস্ট্রেটের ৮৮ ধারায় কোন সম্পত্তি ক্রোক এবং বিক্রয়ের আদেশ দিয়েছে । এই ক্ষেত্রে ৫৩০ ধারায় কার্যক্রম (ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশটি) বাতিল হবে।

[ধারা ৫৩১] ভুল স্থানে অনুষ্ঠিত বিচারিক কার্যক্রম (Proceedings in Wrong Place):

ভুল স্থানে অর্থাৎ ভুল দায়রা বিভাগে বা অন্য স্থানীয় এলাকায় অনুষ্ঠিত বিচারিক কার্যক্রমের জন্য ফৌজদারী আদালতের কোন অনুসন্ধান, শাস্তি বা আদেশ বাতিল হবে না। কিন্তু এমন ভুল কার্যক্রমের কারণে যদি ন্যায় বিচার ব্যাহত হয়, তাহলে উক্ত কার্যক্রম বাতিল হবে।

[ধারা: ৫৩৫] চার্জ গঠন থেকে বিরত থাকলে বা চার্জ গঠন না করলে ফলাফল [Effect of omission to prepare charge]

৫৩৫ ধারা অনুযায়ী সাধারণত আদালত চার্জ গঠন করা হতে বিরত থাকলে কোন শাস্তি অবৈধ বা বেআইনী হবে না। কিন্তু যদি চার্জ গঠন না করার কারণে ন্যায় বিচার ব্যর্থ হয়, তাহলে উক্ত শাস্তি বা দণ্ড বা আদেশ অবৈধ হবে । যদি আপীল বা রিভিশন আদালত মনে করে যে, চার্জ গঠন না করার কারণে ন্যায় বিচার ব্যর্থ হয়েছে তাহলে-

১. চার্জ গঠনের আদেশ দিবে

২. চার্জ গঠনের পর থেকে বিচার পুনরায় শুরু হবে।

এখানে বলে রাখা ভালো যে, ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪০ ধারায় আদালতকে মামলা শুনানীর যে কোন পর্যায়ে সাক্ষীকে তলব করার ক্ষমতা দেওয়া আছে।

[ধারা ৫৬১ক] হাইকোর্ট বিভাগের সহজাত ক্ষমতা [Inherent Power of High Court Division]

ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক ধারায় হাইকোর্ট বিভাগকে সহজাত ক্ষমতা [inherent power) দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগ ৩টি ক্ষেত্রে তার সহজাত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে ।

১. এই বিধির অধীন প্রদত্ত কোন আদেশ কার্যকর করার জন্য; বা

২. কোনো আদালতের কার্যক্রম অপব্যবহার [Abuse of Process] রোধ করার জন্য; বা

. অন্য কোনভাবে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার জন্য।

এখানে বলে রাখা ভালো যে, ৫৬১ক ধারার সহজাত ক্ষমতা প্রয়োগ করে হাইকোর্ট বিভাগ কোন ফৌজদারী আদালতের কোনো মামলার রায়, কার্যক্রম বা আদেশ বাতিল [quash] করতে পারে। তাই ফৌজদারী মামলার কোন রায়, কার্যক্রম বা আদেশ বাতিল [quashment] করার জন্য ৫৬১ক ধারার আবেদন করা যায়।

ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক ধারায় এবং দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫১ ধারায় সহজাত ক্ষমতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কিন্তু পার্থক্য হলো ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৬১ক ধারায় শুধুমাত্র হাইকোর্ট বিভাগকে সহজাত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে কিন্তু দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫১ ধারার অধীন হাইকোর্ট বিভাগ এবং দেওয়ানী আদালত উভয়কে সহজাত ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

টপিকস

আপীল বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা। হাইকোর্ট বিভাগের ফৌজদারী মামলা বা আপীল স্থানান্তরের ক্ষমতা। কি কারণে হাইকোর্ট মামলা স্থানান্তর বা প্রত্যাহার করার আদেশ দিতে পারে? দায়রা জজের মামলা স্থানান্তরে ক্ষমতা। দায়রা জজের মামলা প্রত্যাহার বা তলব করার ক্ষমতা। চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলা প্রত্যাহার বা তলব। কোন কোন অনিয়মের কারণে মামলার কার্যধারা বাতিল হয় বা বাতিল হয় না? ভুল স্থানে অনুষ্ঠিত বিচারিক কার্যক্রম। চার্জ গঠন থেকে বিরত থাকলে বা চার্জ গঠন না করলে ফলাফল। হাইকোর্ট বিভাগের সহজাত ক্ষমতা।

ইউটিউব ভিডিও - ফৌজদারী মামলা স্থানান্তর আপিল আদালত হাইকোর্ট বিভাগ দায়রা আদালত ম্যাজিস্ট্রেট আদালত


Popular Posts

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4

HSC English First Paper English For Today Unit 3 Lesson 4 Khona The mythical story of Khona is deeply rooted in Bangla folklore. Khona, originally named Lila, an incredible woman with a gift for predicting weather and understanding the ways of farming. Her wisdom was shared through memorable rhyming verses known as “Khona's Words" or "Khonar Bochon." These sayings, though simple and easy to remember, were filled with practical advice for farmers. Khona used her knowledge to help the peasants, but her actions often challenged the ruling class. The rulers, not pleased with her defiance, punished her cruelly by cutting out her tongue. Thus she became known as Khona, which means “someone who cannot speak." Despite this harsh punishment, her wisdom lived on through her sayings, which have been passed down for over 1500 years. There are many versions of Khona's story. One retelling goes like this: in the kingdom of Deyulnagar, there was a royal astrologer n...

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3

HSC English First Paper English For Today Unit 1 Lesson 3 Children in School  The New School Part-I: Reading Test  When she saw the gate of the new school, Totto-chan stopped. The gate of the school she used to go to had fine concrete pillars with the name of the school in large characters. But the gate of this new school simply consisted of two rather short posts that still had twigs and leaves on them. "This gate's growing." said Totto-chan. "It'll probably go on growing till it's taller than the telephone poles! The two "gateposts" were clearly trees with roots. When she got closer, she had to put her head to one side to read the name of the school because the wind had blown the sign askew. "To-mo-e Ga-ku-en." Totto-chan was about to ask Mother what "Tomoe" meant, when she caught a glimpse of something that made her think she must be dreaming. She squatted down and peered through the shrubbery to get a better look, and ...